পাতা:বংশ-পরিচয় (চতুর্দ্দশ খণ্ড) - জ্ঞানেন্দ্রনাথ কুমার.pdf/২৩১

স্বৰ্গীয় প্ৰসন্নকুমার দত্ত שצ"( প্ৰসন্নকুমারের পদোন্নতি করিয়া দিলেন--তিনি উচ্চতর পদে নিযুক্ত হইলেন। কিন্তু এই সময়ে তাহার চক্ষুর পীড়া হইল। সেই জন্য তিনি ৬ মাসের ছুটী লইয়া হাওড়ায় চলিয়া আসিলেন । এই সময়ে র্তাহার সহিত মি: "অপকারের পরিচয় হয়। ইহার ফলে হাওড়া কোল ইয়ার্ডে একটি কয়লার ডিপো খুলিবার সঙ্কল্প তাহার মনে জাগিয়া উঠে । ইহার অব্যবহিত পরেই কয়লার ডিপো খোলা হয় এবং প্ৰসন্নকুমার উহার মালিক ও পরিচালক হন। এই সমযে প্ৰসন্নবাবুর বয়স ২২ বৎসর। বাঙ্গালীর মধ্যে তিনিই সৰ্ব্ব প্রথম হাবড়া কোল ইয়ার্ডে কয়লার ডিপো খুলেন। দুই তিন বৎসবের মধ্যেঈ ঃিনি এই ব্যবসায়ে এরূপ সুযশ; অন্যািজন করেন যে, তাহ{ার ফলে তাহার ব্যবসায় দ্রুত উন্নতির পথে অগ্রসর হওঁতে থাকে। তাহার দায়িত্বজ্ঞান, কৰ্ত্তব্যনিষ্ঠা ও সাধুতার প্যাতি তাহার মৃত্যুকাল পৰ্য্যন্ত অক্ষুন্ন ছিল। এই গুণেই তিনি জীবনে উন্নতি লাভ ও সাফল্য অর্জন করিয়াছিলেন । অবশ্য চাকুরীর ছুটী ফুরাইলেই তিনি চাধুরীতে ইস্তফা দেন এবং চাকুরীর সম্বন্ধ ঘুচাইয়া ফেলিয়া ব্যবসায়েল উঠিয়া পড়িয়া লাগেন। ব্যবসায়ে সাফল্যের ফলে তিনি অল্পদিনের মধ্যেই সীতারামপুরে কয়লার খনি-যুক্ত জমি খরিদ করেন এবং সেখান হইতে কয়লা উত্তোলন করিয়া তিনি বিপুল অর্থের অধীশ্বর হন । কয়লার খনির মালিক-হিসাবেও তঁাহার খ্যাতি চারিদিকে বিস্তৃত হইয়া পড়ে ; ইহার ফলে ইউরোপীয় বণিকগণও DDDB BD DBBDSDBBBB DDBDS BDBBDBSS DDKD LtD DBBK LC অন্যান্য স্থানে আরও কয়লার খনি খরিদ করেন । অদ্যাবধি তাহার পুত্ৰগণ এই সকল খনির কায্য পরিচালনা করিতেছেন। কলিকাতায় তিনি কয়লা খরিদ-বিক্রয়ের একটি আফিস খুলেন ; উহা এখনও পৰ্যন্ত 5लिgएtछ । গত ১৯২০ খৃষ্টাব্দের ৫ই ফ্রেব্রুয়ারী প্ৰসন্নকুমার পরলোক গমন