পাতা:বংশ-পরিচয় (চতুর্দ্দশ খণ্ড) - জ্ঞানেন্দ্রনাথ কুমার.pdf/৪২

RV বংশ-পরিচয় করিয়া যখন লর্ড কম্বরমিয়ার কলিকাতায় আসিয়াছিলেন, সে সময়ে রাজা বাহাদুর তাহার যথাযোগ্য অভ্যর্থনা করিয়াছিলেন। ১৮৬০ খৃষ্টাব্দে তাহার মৃত্যু হয়। তাহার দুই পুত্র, কুমার রাজকৃষ্ণ রায় এবং কুমার কালীকৃষ্ণ রায়। কুমার রাজকৃষ্ণ রায়ের মৃত্যু হইলে তাঁহার দুই পুত্ৰ কুমার জয়গোবিন্দ রায় এবং কুমার শ্যামাদাস রায় পিতৃত্যক্ত সম্পত্তির 7खब्रक्षिकी श्न । কুমার আশুতোষ রায় কুমার জয়গোবিন্দ রায়ের পুত্ৰ কুমার মনোহরচন্দ্র রায় । কুমার মনোহরচন্দ্র রায়ের পুত্ৰ কুমার আশুতোষ রায় । তিনি তীক্ষ্মবুদ্ধিসম্পন্ন এবং গুণগ্ৰাহী লোক ছিলেন । সুব্যবস্থা দ্বারা তিনি তঁহাই সম্পত্তির অ’য় বুদ্ধি করিয়াছিলেন। নর্থ সুবারুবিন হাসপাতালে তিনি বহু অর্থ দান করিয়াছিলেন এবং তিনি বহু সৎকাৰ্ম্মে বা অনুষ্ঠাতা ছিলেন । তিনি বিন! আড়ম্বাবে গোপনে বিপন্নগণকে অর্থসাহায্য করিতেন। কুমার আশুতোষ রায়ু নাবালক পুত্র কুমার বিশ্বনাথ রায়কে উত্তরাধিকারী রাখিয়া ১৯২৭ খৃষ্টাব্দে লোকান্তরিত হয়েন । কুমার বিশ্বনাথ এক্ষণে কলিকা তা কও পা<েশনের কাউন্সিলর। তিনি ও জনহিতৈষী এবং বহু সদনুষ্ঠানে অর্থসাহায্য করিয়া থাকেন। কুমার শুষ্ঠামাদাস রায়ের চারি পুত্ৰ,-কুমার কাত্তিকচন্দ্র রায়, কুমার বিহারীলাল রায়, কুমার পিয়ারীলাল রায় এবং কুমার গোরাচাঁদ রায় । কুমার কালীকৃষ্ণ রায় কুমাব কালীকৃষ্ণ রায় অতি অল্প বয়স হইতেই দানশীলতার এবং, শিক্ষানুরাগের পরিচয় প্ৰদান করেন। পাঠকপাড়া এংলো-ভাৰ্ণাকুলার সাহায্যপ্ৰাপ্ত স্কুল বহু বৎসর একমাত্র তাহারই অর্থসাহায্যে পরিাচালিত হইয়াছিল । কাশীপুরে যখন নর্থ সুবারবন হাসপাতাল প্ৰতিষ্ঠিত হয় তখন তিনি উক্ত সদনুষ্ঠানে ৫০ ০০২ টাকা দান করিয়াছিলেন এবং