পাতা:বংশ-পরিচয় (ত্রয়োদশ খণ্ড) - জ্ঞানেন্দ্রনাথ কুমার.pdf/১৫

এই পাতাটির মুদ্রণ সংশোধন করা প্রয়োজন।

ঈশ্বরচন্দ্ৰ বিদ্যাসাগর। C আশ্রয়দাতা তাহার নিকটে ঠাকুরদাসের ভূয়সী প্ৰশংসা করেন। ইহাতে তর্কভূষণমহাশয় অত্যন্ত সন্তুষ্ট হইয়া তাঁহাকে আশীৰ্ব্বাদ ८० ।। বড়বাজার দিয়েহাটায় তর্কভূষণ মহাশয়ের এক পরিচিত সঙ্গতিশালী ভদ্রলোক ছিলেন । তঁহার নাম ভাগবতচরণ সিংহ । তিনি যেমন দয়াশীল তেমনই সদাশয় ছিলেন। তর্কভূষণ মহাশয় তাহাকে সকল বিষয় জানাইলে তিনি বলিলেন-ঠাকুরদাসকে আমার বাটতে রাখুন ; আমি তাহার আহার প্রভৃতির ভার লইতেছি। সে যখন স্বয়ং পাক করিয়া খাইতে পারে, তখন আর ভাবনা কি ? তদবধি ঠাকুরদাস সিংহ মহাশয়ের বাটীতেই অবস্থান করিতে লাগিলেন। আশ্রয়ের সুবিধা করিয়া দিয়া তর্কভূষণমহাশয় বীরসিংহে ফিরিয়া যাইলেন। তখন হইতে ঠাকুরদাসের আহারের কষ্ট দূর হইল। তিনি যথাসময়ে দুই বেলা আহার পাইয়া আপনাকে পরম ভাগ্যবান মনে করিলেন। পরন্তু এই সময়ে সিংহমহাশয়ের চেষ্টায় তিনি মাসিক আট টাকা বেতনের একটি কৰ্ম্মও পাইলেন । ঠাকুরদাসের আট টাকা। মাহিনী হইয়াছে শুনিয়া তদীয় জননী। দুৰ্গাদেবীর আনন্দের সীমা রহিল না। এই সময়ে ঠাকুরদাসের বয়স প্ৰায় তেইশ চব্বিশ হইয়াছিল। এই সময়েই তঁহার বিবাহ হয়। LDBDDSDD BDDBDBDBD DBBBB DDBBDD BDBBDS S DBDBBB BDD র্তাহার পত্নী । এই ভগবতী দেবীই বিদ্যাসাগরের জননী । , শৈশবে বিদ্যাসাগর ঈশ্বরচন্দ্র যখন মাতৃগর্ভে, সেই সময়ে তাহার মাতা উন্মাদরোগগ্ৰস্তা হইয়াছিলেন। ঈশ্বরচন্দ্ৰকে গর্ভে ধারণ করিয়া অবধি তঁহার এই রোগ হয়। কিন্তু বিস্ময়ের বিষয় এই যে, ঈশ্বরচন্দ্ৰ ভূমিষ্ঠ হইবার পরই তঁহার এই রোগ সারিয়া যায় ; জনৈক জ্যোতিষী ঈশ্বরচন্দ্রের জন্মের