পাতা:বংশ-পরিচয় (ত্রয়োদশ খণ্ড) - জ্ঞানেন্দ্রনাথ কুমার.pdf/১৭৪

Sir ቐቑቫ-ጝf፪B፪ স্যর গুরুদাস যখন বহরমপুরে ওকালতী ও অধ্যাপকতা করিতে ছিলেন, তখন স্যর রাসবিহারী ঘোষ মহাশয়ও বহরমপুরে ওকালতী ও হাইকোটে আগমন ইংরেজীর অধ্যাপকতা করিতেছিলেন। একদিন স্তর রাসবিহারী গুরুদাসবাবুকে বলেন, দেখুন সংসারে র্যাহারা উন্নতি করিতে চান তাহাদিগের মফঃস্বল-আদালত, DD gLDBDDB DDD SLq L DBDBLBLBBDS SBDYYBBBDD DLDDL উচিত। বলা বাহুল্য, স্যর রাসবিহারীর কথায় গুরুদাস কলিকাতায় আগমন করিতে সঙ্কল্প করেন । বহরমপুরে অবস্থানকালে সৌভাগ্য-লক্ষ্মী নানাভাবে গুরুদাসবাবুর প্ৰতি কৃপা-কটাক্ষ করিলেও তঁহাকে কয়েকটি প্ৰিয়জন-শোক সহ করিতে হইয়াছিল। বহরমপুর-অবস্থানকালে তঁাহার “মোহিনী” নামী দেড় বৎসরের একটি পরম সুন্দরী কন্যা মৃত্যুমুখে পতিত হয়। বহুকাল হইতে গুরুদাসবাবুর মাতার এই আদেশ ছিল যে, ঘরে বসিয়া মাসে একশত টাকা আয়ের মত টাকা জমিলেই কলিকাতায় ফিরিয়া আসিতে হইবে । সেই কথামত ঐ রূপ। আয়ের সংস্থান হইলেই তিনি বাটী ফিরিবার কথা। বলিলেন। তাহার এই কথামত গুরুদাস আর বহরমপুরে থাকিতে পারিলেন না। তিনি ১৮৭২ খ্ৰীষ্টাব্দে বহরমপুরের বন্ধুবান্ধবগণের নিকট বিদায় গ্ৰহণ করিয়া কলিকাতায় আসিয়া হাইকোর্টে যোগদান করিলেন। স্যর রাসবিহারীর আশা পরিপুর্ণ হইল। ১৮৭২ খ্ৰীষ্টাব্দের শেষ ভাগে স্যর গুরুদাস কলিকাতা হাইকোর্টে যোগদান করেন। বহরমপুরে ওকালতী করিয়া তিনি তৎপুর্বেই প্ৰসিদ্ধি লাভ করিয়াছিলেন, কাজেই হাইকোর্টে পিশার করিতে র্তাহাকে অধিক কষ্ট পাইতে হইল না। ১৮৮৮ খ্ৰীষ্টাব্দে মিঃ জাষ্টিস কানিংহাম জজীয়তি হইতে অবসর গ্ৰহণ মাতৃভক্তি