পাতা:বংশ-পরিচয় (দশম খণ্ড) - জ্ঞানেন্দ্রনাথ কুমার.pdf/১০৭

এই পাতাটির মুদ্রণ সংশোধন করা প্রয়োজন।

নবাবগঞ্জের মণ্ডলপরিবার ফেরি ঘাটে একটি পাকা স্নানের ঘাট নিৰ্ম্মাণ করেন, তাহাতে তাহার ८१८०० कि थब्रत श्रद्ध। देशप्ड श्नौब नांौशब्र कहे ग्रूौजूड श्व। ১৯০৪ সালের ২৪শে মার্চ তিনি মৃত্যুমুখে পতিত হন। শ্ৰীধর মণ্ডলের তৃতীয় পুত্ৰ নিত্যানন্দ মণ্ডল ১৯০৪ সালের ২৪শে জুন তিন পুত্র রাখিয়া মৃত্যুমুখে পতিত হন। পুত্র তিনটীর নাম (১) ক্ষেত্ৰ মোহন (২) বলদেব (৩) শুকদেব। ইহারাই তাহার সম্পত্তির উত্তরাধিকারী। ১৯০৬ সালের ২৫শে ফ্রেব্রুয়ারী তদানীন্তন রাজ প্ৰতিনিধি লর্ড মিণ্টো সপত্নীক বাবু অদ্বৈত চরণ মণ্ডলের আমন্ত্রণে ৬/গোপীনাথ জীউঠাকুর ঠাকুরাণীর মন্দির পরিদর্শন করেন। ১৯০৬ সালের ২৭শে ফেব্রুয়ারী তারিখের “বেঙ্গলী” পত্রে নিম্নলিখিত সংবাদ প্ৰকাশিত श्ब :- “নবাবগঞ্জে লর্ড মিণ্টো” । “লৰ্ড মিণ্টো, লেডী মিণ্টো, তাহদের কন্যাগণ ও বড়লাটের পরিষদDBBzDS BD tLS TDBDBS BBDDDBDS DBB BDDDB অপরাহ ৫ ঘটিকার সময় বাবু শ্ৰীধর ও বংশীধর মণ্ডলের ঠাকুরবাটী পরিদর্শন করেন। বাবু অদ্বৈতচরণ মণ্ডল তঁহাদিগকে অভ্যর্থনা করেন। বড়লাট বাহাদুর ও অন্যান্য সকলে এই মন্দির দর্শনে পরম সন্তোষ প্ৰকাশ করেন। কৃষ্ণনগরের মৃন্ময় মূৰ্ত্তি সকলের উপর বড়লাটের বিশেষ দৃষ্টি আকৃষ্ট হয়। অভ্যর্থনায় বড়লাট যৎপরোনাস্তি সন্তোষ প্ৰকাশ করেন। স্থানীয় লোকেরা বড়লাটের এই পরিদর্শনের স্মৃতি চিরকাল মনে রাখিবো।”