পাতা:বংশ-পরিচয় (দশম খণ্ড) - জ্ঞানেন্দ্রনাথ কুমার.pdf/২২২

এই পাতাটির মুদ্রণ সংশোধন করা প্রয়োজন।

இச वर्थ-श्रन्ि বঙ্গদেশের অধিকাংশ পল্লীতেই সুপেয় পানীয় জলের ও রোগ হইলে চিকিৎসার অত্যন্ত অভাব। এই অভাবের তীব্ৰতা অনুভব করিয়া ব্ৰজেন্দ্ৰকিশোর তাহার স্বৰ্গীয়া মাতার खळकछे निंदांद्र * ও চিকিৎসালয় নামে বিশ্বেশ্বরী ফাণ্ড নামক একটি অর্থভাণ্ডার স্থাপন স্থাপনে দান করিয়াছেন। ইহার উপস্বত্ব হইতে বগুড়া হইতে শ্ৰীহট্ট পৰ্যন্ত বিস্তৃত তাহার বিপুল জমিদারীর সর্বত্ৰ প্ৰতিবর্ষে কুপ, ইন্দারা, পুষ্করিণী প্ৰভৃতি খনন করান হয় এবং জমিদারীর বিভিন্ন অঞ্চলে অনেকগুলি দাতব্য চিকিৎসালয় স্থাপিত হইয়াছে ও হইতেছে। বলা বাহুল্য, বিশ্বেশ্বরী স্মৃতিভাণ্ডার ও বিশ্বেশ্বরী ফাণ্ডের উপস্বত্ব হইতে এই সকল জনহিতকর কাৰ্য্য যাহাতে বংশ-পরম্পরায় চলিতে পারে তিনি তাহার সুব্যবস্থা করিয়া দিয়াছেন। বারেন্দ্ৰশ্রেণীর কুলীনগণ আটপাটীতে বিভক্ত থাকায় তাহাদের কন্যাগণের বিবাহ-দানে অত্যন্ত অসুবিধা ঘটে। ব্ৰজেন্দ্ৰকিশোর ইহা কুলীন সমাজে লক্ষ্য করিয়া সুসঙ্গের মহারাজ ও তাহিরপুরের সমীকরণ রাজা বাহাদুরের সহায়তায় বারেন্দ্ৰশ্রেণীর কুলীনগণের পটীবিভাগ-সংক্রান্ত আদান-প্ৰদানের বাধা দূর করিয়া পরস্পরের মধ্যে পুত্ৰ-কন্যার বিবাহের সুব্যবস্থা করিয়া দেন। এই বিরাটু ‘সমীকরণ”-ক্রিয়ার বিপুল ব্যয়ভার ব্ৰজেন্দ্ৰকিশোর दश्न कब्रेिभ्रांछिgलन । রাজসাহী জেলার অন্তৰ্গত হরিদা খালসী-নিবাসী কালীপ্ৰসাদ সাল্ল্যাল মহাশয়ের কন্যা শ্ৰীমতী অনন্তবালা দেবীকে ব্ৰজেন্দ্ৰকিশোর বিবাহ করিয়াছেন। তঁহার দুই কন্যা ও এক পুত্ৰ। প্ৰথম কন্যা হেমন্তবালার সহিত রঙ্গপুর জেলার অন্তৰ্গত ভিতরবন্দের জমিদার শ্ৰীযুক্ত ব্ৰজেন্দ্ৰকান্ত রায়চৌধুরী এবং দ্বিতীয়া কন্যা বসন্তবালার সহিত