পাতা:বংশ-পরিচয় (দশম খণ্ড) - জ্ঞানেন্দ্রনাথ কুমার.pdf/৫৯

এই পাতাটির মুদ্রণ সংশোধন করা প্রয়োজন।

মহাত্মা কুলদানন্দ মুখোপাধ্যায়ের বংশ 3t কোর্টের উকীল হইয়াছিলেন। কিন্তু অল্পবয়সে অর্থাৎ উকীল হওয়ার দুই তিন বৎসর পরেই স্বৰ্গারোহণ করেন। কামদাবাবু দুই পুত্র ও দুই কন্যা রাখিয়া স্বৰ্গারোহণ করেন। সেই দুই পুত্রের মধ্যে এক পুত্র জীবিত আছেন। কামদাবাবুর ঐ পুত্রের নাম শ্ৰীযুক্ত অমিতারঞ্জন মুখোপাধ্যায় এম-এ বি-এল। অমিতা বাবু সংস্কৃত সাহিত্যে এম-এ পরীক্ষা দিয়া সর্বপ্রথম স্থান অধিকার अन्न । डिग् िख८८द् ऎष्ठेदौर्बल । দক্ষিণাবাবুর দ্বিতীয় পুত্র পারদ। বাবু প্ৰথমে কলিকাতা হাইকোটে ওকালতী আরম্ভ করেন ও পরে মুনসেফ ও সবজজ হইবার পর ডিষ্ট্রক্ট ও সেসন্স জজ পদে উন্নীত হন। তিনি ১৯২৪ সালে রঙ্গপুর হইতে অবসর গ্ৰহণ করেন। গভর্ণমেণ্ট তাহাকে ইংরাজী ১৯২৬ সালের ৩রা জুলাই “রায় বাহাদুর” উপাধিতে ভূষিত করিয়াছেন। পারদাকিঙ্কর বীরভূম জেলা স্কুলের গরীব ছাত্ৰাদিগকে উৎসাহ ও সাহায্য দানের জন্য গভর্ণমেণ্টের হাতে তিন হাজার টাকার কোম্পানীর কাগজ দিয়াছেন । ঐ টাকার BDBDD DBBDS YLDBDBD DBD SDSqS DS DBDBD DBDSSgKE DDD শ্রেণীর মধ্যে ) উৎকৃষ্ট ছাত্রকে দেওয়া হয় । যে ছাত্রকে ঐ বৃত্তি দেওয়া হয় তাহার নাম “পারদাকিঙ্কর স্কলার” । উপরোক্ত বৃত্তি ভিন্ন ঐ টাকার সুন্দ হইতে প্ৰত্যেক বৎসর দুইটী রৌপ্য পদক বীরভূম জেলার স্কুলের ছাত্ৰাদিগকে পুরস্কার দেওয়া হয়। পারদকিঙ্করের পিতা ৮। দক্ষিণারঞ্জনের নামে ১৫২ টাকা মূল্যের একটী রৌপ্য পদক দেওয়া হয়। বীরভূম সরকারী বিদ্যালয় হইতে যে ছাত্র ম্যাটুরিকুলেসন পরীক্ষায় বাঙ্গালা ভাষায় সর্বপ্রথম হয় তাহাকে দক্ষিণারঞ্জন রৌপ্য পদক দেওয়া হয়। দ্বিতীয় পদক একই মূল্যের পারদকিঙ্করের মাতা মনোমোহিনীর নামে দেওয়া হয় । বীরভূম সরকারী বিদ্যালয়ের ছাহ্রদের মধ্যে যে ছাত্র সর্বাপেক্ষা চরিত্রবান ও সুশীল তাহাকে পদক