পাতা:বংশ-পরিচয় (দ্বাদশ খণ্ড) - জ্ঞানেন্দ্রনাথ কুমার.pdf/১৫২

এই পাতাটির মুদ্রণ সংশোধন করা প্রয়োজন।

SS বংশ-পরিচয় নির্বাচিত হুইয়া পরে অন্যের সহ চারি বৎসর অন্যতম মূল সম্পাদকপদে বৃত হয়েন এবং পরে বিগত ১৩২৯ ও ১৩৩০ সালে তিনি একক ঐ সভার প্রপান সম্পাদকের কার্য্য পরিচালনা করিয়াছেন । ১৩৩১ ও ১৩৩১ সালে ঐ সভার মুখপত্র “কায়স্থ পত্রিকা’র তিনি সম্পাদকের কার্য করেন । ১৩৩৬ সাল হইতে আবার তিনি ঐ পত্রিকার সহযোগী সম্পাদক নির্বাচিত হইয়াছেন। ঐ সালেই তিনি রামকৃষ্ণ-বেদান্ত সোসাইটির মুখ-পত্ৰ ‘বিশ্ববাণী’র সহযোগী সম্পাদক ছিলেন । কিরণবাবু সুকবি, সুবক্তা ও সুলেখক । অনেক বড় বড় সাহিত্য, সামাজিক ও ধৰ্ম্ম সভায় তাহার রচিত কবিতা ও প্ৰবন্ধ পঠিত এবং তঁহার বক্তত হইয়া থাকে ! তাহার রচনায় ও বক্ততায় তিনি যাহা লিখেন ও বলেন তাত যেমনই সারগর্ভ, তেমনই সহজ ও প্ৰাঞ্জল। কিরণবাবু ইংরাজী, বাঙ্গালা এই উভয় ভাষাতেই সুপণ্ডিত । তিনি ইংরাজী ভাষাতেও বেশ সুন্দর রচনা ও সময়ে সময়ে বক্ততাদি করিয়া থাকেন। “পূৰ্ণিমা’, ‘নাট্য মন্দির’, ‘উদ্বোধন’, ‘কায়স্থপত্রিকা’ ও ‘বিশ্ববাণী” প্ৰভৃতি ২০২২। খানি মাসিক ও সাময়িক পত্রে তঁহার অনেক কবিতা ও প্ৰবন্ধাদি প্ৰকাশিত হইয়াছে । ‘নাট্যমন্দিরে” ও সাপ্তাহিক ‘বসুমতী’তে তাহার লিখিত ‘গিরিশচন্দ্রের জীবনালোচনা” ও “অমৃতবাজার পত্রিকা’য় ইংরাজি ভাষায় লিখিত গিরিশচন্দ্রের জীবনী বিশেষ উল্লেখযোগ্য । ছাত্র জীবনে তিনি বন্ধুবান্ধবসহ। *বীণাপাণি’ পত্রিকার সম্পাদন কাৰ্য্যে ব্ৰতী ছিলেন । লক্ষ্মীনারায়ণবাবুর জন্মতিথি-উপলক্ষ্যে তিনি প্ৰতি বৎসর তাহদের বাগবাজারস্তু “লক্ষ্মী নিবাসে * ‘উত্তরায়ণ সম্মেলন” নামক এক সাঙ্গি ত্যসম্মিলনের অনুষ্ঠান করিয়া সংস্কৃত, ইংরাজী ও বাঙ্গালা ভাষার সাহিত্যিকগণকে সানন্দে অভ্যর্থনা করিয়া সাহিত্য-চৰ্চার সুযোগ দিয়া থাকেন। আর এক কথা-তিনি নাট্যকলায় বিশেষ অভিজ্ঞ । বহু নাট্য