পাতা:বংশ-পরিচয় (দ্বাদশ খণ্ড) - জ্ঞানেন্দ্রনাথ কুমার.pdf/২৩৬

এই পাতাটির মুদ্রণ সংশোধন করা প্রয়োজন।

bb” © re-estabs জ্যেষ্ঠ ভ্রাতা ঢাকার গণি মিঞার (তখনও তিনি নবাব ও স্যার উপাধি প্ৰাপ্ত হন নাই ) ফ্রি স্কুলে শিক্ষকতা করিয়া মাসিক ৩০২ টাকা বেতন পাইতেন। ইহা ব্যতীত দ্বারকানাথদের পরিবারের অপর কোনও আয় ছিল না । তিনি সেই সময়ে আইন পড়িতেন, প্ৰসন্নকুমার ঢাকা পোগোজ স্কুলে পঢ়ি তেন এবং দ্বারকানাথ গ্রামের স্কুলে পড়িত । ছেলেবেলায় দ্বারকানাথের পড়াশুনার উপর বিশেষ মনোযোগ ছিল না । তিনি অপরাপর ছেলেদের মত স্কুলে যাইতেন বটে। কিন্তু লেখাপড়ার প্রতি তেমন আগ্রহ বাল্যকালে তাহার ছিল না । লেখাপড়ার দিকে বিশেষ ঝোঁক ছিল না, কিন্তু বলচৰ্চা ও ছাত্রজীবন-বাল্যে ব্যায়ামের দিকে তাহার খুব ঝোঁক ছিল। ব্যায়াম করিবেন, শরীরকে বলশালী ও দৃঢ় করিবেন—এইদিকে তাহার খুবই চেষ্টা ও যত্ন ছিল । তাতার বয়স যখন বার তের বৎসর, তখন হইতেই ব্যায়ামের প্রতি তাহাব অনুরোগের সঞ্চার হয় । তিনি শরীরকে দৃঢ় করিবার জন্য প্রত্যত মুগুর ঘুরাইতেন এবং ডন, বৈঠক ইত্যাদি করিতেন। তিনি দশ পনের সেরা ওজনের একটি একটি মুগুর—এইরূপ দুইটী দুই হাতে লষ্টয়া অনায়াসে ভজিতেন। তিনি মাতুলালয় মীরপুর হইতে লাল মাটী আনিতেন এবং সেই মাটী সৰ্ব্বাঙ্গে জোরের সহিত মর্দন করিয়া মাংসপেশী দৃঢ় করিতেন। দ্বারকানাথের দুই অগ্ৰজও ব্যায়াম করিতেন ; দ্বারকানাথ তাহদের নিকট হইতেই ব্যায়াম শিক্ষা করিয়াছিলেন। ডন, বৈঠক, কুস্তি প্ৰভৃতি করিলে বিশেষ পুষ্টিকর দ্রব্য আহার করিতে হয় ; কিন্তু দ্বারকানাথের ঘি, দুধ, মাখন ইত্যাদি পুষ্টিকর সামগ্ৰী কিনিয়া খাইবার সংস্থান ছিল না। তিনি শরীরের পুষ্টির জন্য ছোলা কখনও ভিজাঈয়া, কখনও শুকনা খাইতেন। যদি ছোলার সহিত একটু আখের গুড় टदेड, उाछा झन्नैCव्श उछाव्य छत्रेऊ, नाb९ ठिनि শুধু গোলাই খাইয়া ফেলিতেন। এরূপ ব্যায়াম করাতে র্তাহার শরীরে প্রভুত শক্তি হইয়াছিল।