পাতা:বংশ-পরিচয় (দ্বাদশ খণ্ড) - জ্ঞানেন্দ্রনাথ কুমার.pdf/৩৫৪

Sobr বংশ-পরিচয় করেন নাই ; করিলে এই বিভাগের কৰ্ম্মচারিগণের বেতন ও মৰ্য্যাদা এবং অন্যান্য সুবিধা-সুযোগ আরও অধিক হইত। তিনি সবরেজিষ্ট্রারদের সর্বনিম্ন শ্রেণীর বেতন মাসিক ১০০২ টাকা করিতে অনুরোধ কবিয়াছিলেন। যদি সে অনুরোধ পালিত হইত, তাহা হইলে ১৯২৩ খৃষ্টাব্দের সংস্কারের, সময়ে সব-রেজিষ্টারদের সর্বনিম্ন বেতন ১৫০২ টাকা হইতে পারিত। তারিণীকুমারের সময়ে ও তাহার পূর্বে রেজিষ্টারিং অফিসারদিগকে “রুল্যাল সাব-রেজিষ্টার” আখ্যা দেওয়া হইত। ইহা অত্যন্ত পার্থক্য ও অমৰ্য্যাদা-জ্ঞাপক বলিয়া তাহার ধারণা হইল। তিনি গবমেণ্টকে বলিলেন-এই অপমানজনক পার্থক্য উঠাইয়া দেওয়া উচিত । গবমেণ্ট তাহার এই কথা রাখিয়াছিলেন এবং “রুল্যালি” এই শব্দটি এখন আর সব-রেজিষ্টারগণের নামের সহিত যুক্ত থাকে না । অনূ্যন পয়ত্ৰিশ বৎসর কাল তিনি যোগ্যতার সহিত গবমেন্টের কৰ্ম্ম করিয়াছিলেন। তিনি অবসর গ্রহণ করিলে গবমেণ্ট এইজন্য vitri (3 fift gfs (special pension) at $(st :(23 বিষয়, অবসর-গ্রহণের পর হইতেই তঁাহার স্বাস্থ্যভঙ্গ হয় ; এইজন্য তিনি মিউনিসিপ্যালিটীর কমিশন”র-পদ ও শিয়ালদহ আদালতের অবৈতনিক বিচারকের পদ পরিত্যাগ করিতে বাধ্য হন। যেমন বড় বড় মনীষী বাঙ্গালী বহুমূত্ররোগে আক্রান্ত হইয়া স্বাস্থ্য বিসৰ্জন করিয়াছিলেন, তারিণীকুমারও সেইরূপ বহুমূত্ররোগাক্ৰান্ত হইয়াই ভগ্নস্বাস্থ্য হইয়া পড়িয়াছিলেন । ১৯১০ খৃষ্টাব্দের ৫ই জুলাই তারিখে জরবিকারে তারিণীকুমার ঘোষ মহাশয়ের মৃত্যু হয়। মৃত্যুকালে তাহার बश्न भांड्या ७२ द९गद्र श्रेग्रांछिन । র্তাহার চারি পুত্র ; তন্মধ্যে শ্ৰীযুক্ত হেমন্তকুমার ঘোষ রেজিষ্ট্রেশন বিভাগের জনৈক অফিসার এবং সিভিলিয়ান শ্ৰীযুক্ত শরৎকুমার ঘোষ কলিকাতা হাইকোর্টের বিচারপতি ।