পাতা:বংশ-পরিচয় (দ্বাদশ খণ্ড) - জ্ঞানেন্দ্রনাথ কুমার.pdf/৪২৬

এই পাতাটির মুদ্রণ সংশোধন করা প্রয়োজন।

V) \OV) বংশ-পরিচয় নিকট চিরকৃতজ্ঞ রহিবেন । স্যার গাজ নবীর চেষ্টায় বাঙ্গাল। দেশে সৰ্ব্বপ্ৰথম দুইটী ঈদ মহরম, পর্বদিন ১৮৮১ খৃষ্টাব্দের নেগোসিয়েবল ইনসটুরুমেণ্টস এক্ট অনুসারে সাধারণ ছুটীর দিন বলিয়া ঘোষিত হয়। ১৯১৩ খৃষ্টাব্দে প্ৰধানতঃ স্যার ৭াজ নবীর চেষ্টায় ওয়াকফ ভ্যালিডেটিং বিল আইনে পরিণত হয় । পূর্ববঙ্গে রেলপথ বিস্তার, ভারতীয় ও অ-ভারতীয় টেলিগ্ৰাফ কৰ্ম্মচারিগণের ভ্যতার বৈষম্য-দূরীকরণ, বিচার ও শাসন-বিভাগের স্বতন্ত্রীকরণ এবং ভারত গবৰ্ণমেণ্ট ও প্ৰাদেশিক গবমেণ্ট এতদুভয়েব মধ্যে অর্থনৈতিক সম্পর্ক-ঘটিত সনস্যা-বিষয়ে সাব গজনবী বিশেষভাবে আত্মনিয়োগ করিয়াছিলেন। छा|-दिभदि ठाक्षर-द, भित्रित जन नy সাের গাজনবী প্রথম ঢাকা-বিশ্ববিদ্যালয়-কমিটির সদস্য নিযুক্ত হন। এই কমিটির কাৰ্য্য ছিল- ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ের গঠন-পদ্ধতি প্ৰণয়ন ও তৎসম্পকিত প্ৰাথমিক কাৰ্য্যাদি-করণ । খাইবার গিারবত্ম-পরিদর্শন পেশোয়ার হইতে জামরুদ পর্য্যন্ত রেলপথ যখন খোলা হয়,সেই সময়ে খাইবার অঞ্চলের আফ্রিদি অধিবাসীদের মধ্যে বিভ্রাটের সূত্রপাত হয় । লর্ড হার্ডিঞ্জের অনুরোধক্রমে স্যার গাজনবী ১৯১২ খৃষ্টাব্দের অক্টোবর মাসে খাইবার গিরিবত্ত্বর্ণ পরিদর্শন করেন । তিনি জামরূদ কেল্লায়, আলি মসজিদে ও লাণ্ডি কোটালে অবস্থান করেন। এখানে সাহেবজাদ ( এক্ষণে নবাব স্যার ) আবদুল কায়ুম, এম-এল-এ তাহাকে অভ্যর্থনা করেন । সে সময়ে সাহেবজাদা তথাকার অস্থায়ী এসিষ্ট্যাণ্ট পলিটিক্যাল এজেণ্ট ছিলেন । মিঃ পীয়াস- তদানীন্তন পলিটিক্যাল এজেণ্ট ও স্যার গাজ নবীর অভ্যর্থনা করিয়াছিলেন। স্যর গাজনবী এই সময়ে সীমান্তের পাৰ্বতা জাতিসমূহের সহিত গবমেণ্টের সদ্ভাব-স্থাপনে প্ৰভূত চেষ্টা