পাতা:বংশ-পরিচয় (দ্বাদশ খণ্ড) - জ্ঞানেন্দ্রনাথ কুমার.pdf/৪৩২

এই পাতাটির মুদ্রণ সংশোধন করা প্রয়োজন।

N98 R বংশ-পরিচয় পাতালে ও আঙ্গুলান্স কোরে কার্য্য করিবার জন্য তিনি একটি नग মেসোপটেমিযায় পাঠাইবার জন্য প্ৰস্তুত রাখিয়াছিলেন । ১৯১৮ খৃষ্টাব্দে যুদ্ধ শেষ না হওয়া পৰ্য্যন্ত তিনি ব্রিটিশ গবমেণ্টের পক্ষে দণ্ডায়মান হইয়া শান্তি ও শৃঙ্খলা-রক্ষার সহায়তা করিয়াছিলেল। দ্বৈতশাসন ও স্যার গাজ নবী ১৯২০ খৃষ্টাব্দে পরলোকগত ভাবত-সচিব মিী মণ্টেগু স্যার উইলিয়ম ডিউক (বাঙ্গালার ছোট লাট ছিলেন। পরে ভারত-সচিবের মন্ত্রণা-পরিষদের সদস্য হইয়াছিলেন) এবং অন্যান্য কয়েক জন রাজপুরুষ ভারতবর্ষে আগমন করেন। এই সময়ে স্তব গাজা নবী-প্ৰস্তাবিত দ্বৈতশাসননীতি সম্বন্ধে তঁহার মন্তব্য পেশ করেন । তাহার মন্তব্যে তিনি দ্বৈতশাসন-পদ্ধতির ক্ৰটি প্রদর্শন করিয়াছিলেন । এই জন্য ১৯২০ খৃষ্টাব্দের শেযভাগে তিনি স্তর উইলিয়ম ডিউক কর্তৃক বিশেষরূপে অনুরুদ্ধ হইয়াও বঙ্গীয় ব্যবস্থাপক সভার সদস্যপদপ্রার্থী হন নাই । ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয় কেটের সদস্য ملتے ラ ১৯২১ খৃষ্টাব্দে ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ের উদ্বোধনকাৰ্য্য নিম্পন্ন হয়। অতঃপর বিশ্ববিদ্যালয়ের চ্যান্সেলর লড রোণাল্ডসে স্যর গজনবীকে ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয় কোর্টের সদস্য নিযুক্ত করেন। তখন হইতে আজ পৰ্য্যন্ত তিনি পর পর তিনবার এই পদে নিযুক্ত হইয়াছেন। দ্বৈতশাসনের আমলের প্রথম ব্যবস্থাপক সভা ১৯২১ খৃষ্টাব্দে মণ্টেগুর দ্বৈতশাসনের আমলের প্রথম ব্যবস্থাপক সভা গঠিত হয়। স্যর গজনবী এই ব্যবস্থাপক সভাষ প্ৰবেশ না করাই যুক্তিযুক্ত মনে করেন এবং ইহার সদস্যপদে নির্বাচিত হইবার কোনই চেষ্টা করেন নাই। তবে তিনি অসহযোগ আন্দোলন ও উহার কুফলের বিরুদ্ধে যথাশক্তি কাৰ্য্য করিয়াছিলেন। এই ব্যবস্থাপক সভার প্রথম