পাতা:বংশ-পরিচয় (দ্বাদশ খণ্ড) - জ্ঞানেন্দ্রনাথ কুমার.pdf/৫৯৭

ভাক্তার যতীন্দ্ৰনাথ মৈত্র 3 Ն C উদ্বোধন করিতে হইবে এবং তাঁহা হইলেই এই প্ৰবুদ্ধ ভারত জগতে যে কোনও জাতির সমক্ষে আপন ন্যায্য আসন দাবী করিতে পারে । মহাত্মা গান্ধী লিখিয়াছেন যে, “ব্যক্তিমাত্রেরই নিজ নিজ কৰ্ত্তব। এবং দায়িত্ব আছে। ভিতর হইতে কে যেন ‘নিরন্তর বলিতেছে এই তোমার কাজ এই তোমার কৰ্ত্তব্য --তুমিই কেবল তোমাব রূতকাৰ্য্যত । বা অকৃতকাৰ্য্যতার জন্য দায়ী। যদি তুমি তোমার কৰ্ত্তব্য কাজ না করি তবে তুমি কেমন করিয়া আশা করিবে যে অপরে তোমার প্রতি তাহার কৰ্ত্তব্য করিবে ? যে লোক তাহার মনকে নিষ্কলঙ্ক ও পবিত্র রাখিতে শিখিয়াছে তাহার জীবনের লক্ষ্য নিৰ্ম্মল ও সুস্পষ্ট । নীতিধৰ্ম্মানুগামী হইয়া জীবন-যাপনপূর্বক নিঃস্বাথভাবে সমগ্ৰ মনুষ্যজাতির উপকার করিয়া ভগবানের ধাৰ্য্য করাই শ্রেষ্ঠতম পূজা ।” স্বামী বিবেকানন্দ ভারতবাসীর অবস্থা দেখিয়া দুঃখ কািরয়া বলিয়া গিয[ছেন : - “এখন চেষ্টায় তেজ নাই, উদ্যোগে সাহস নাই, মনে বল নাই, অপমানে ঘুণ। BDS DDBSBB BBBBu BDS K0DD S KLSDLS DDD SS SKSKDB DBDBDB BgDDS প্রদর্শনে, ভক্তি স্বাথৰ্প-সাধনে, জ্ঞান অনিত্য-বস্তু-সংগ্রহে, যোগ পৈশাচিকআচারে, কৰ্ম্ম পরের দাসত্বে, সভ্যতা বিজাতীয় অনুকরণে, বাগিতা কটুভাষণে, ভাষার উৎকর্ষ ধনীদের অত্যস্তৃত চাটুবাদে ও জঘন্য অশ্লীলতাবিকারণে” । আ ম ও আজ স্বামী বিবেকানন্দের কথাই আমার দেশবাসীকে পুনরায় বলিতেছি – “আপনাতে বিশ্বাস রাখা-প্রবল বিশ্বাসই জগতে বড় বড় কাৰ্য্যের জনক। মহাউদ্যম, মহাসাহস, মহাবীৰ্য্য এবং সকলের আগে মহতী আজ্ঞাবহতা-এই সকল গুণ ব্যক্তিগত ও জাতিগত উন্নতির একমাত্র উপায় । হে ভারত ভুলি ও না-তোমার নারীজাতির আদর্শ সীতা, সাবিত্রী, দময়ন্তী ; ভুলি ও না তোমার উপাস্য উমানাথ সর্বত্যাগী শঙ্কর ; ভুলিও না-তোমার বিবাহ, তোমাব ধন, তোমার জীবন, ইন্দ্ৰিয়-নিজের ব্যক্তিগত সুখের জন্য