পাতা:বংশ-পরিচয় (দ্বাদশ খণ্ড) - জ্ঞানেন্দ্রনাথ কুমার.pdf/৬০

এই পাতাটির মুদ্রণ সংশোধন করা প্রয়োজন।

S)ኳፖ বংশ-পরিচয় রায় সাহেবের হিতকর অনুষ্ঠানগুলির অধিকাংশ কাৰ্য্যভার ভ্রাতুঅপুত্ৰ শ্ৰীমান রামচন্দ্রের দ্বারা সাধিত হইয়াছে। দেশে তাহার বাৰ্দ্ধক্যের বারাণসী “কুটির বাগান” রমনীয় উদ্যান, বাসগৃহ এবং “শান্তি-সরোবর” দেখিবার সামগ্রী, এমন শান্তি প্ৰদ স্থান এ অঞ্চলে অতি বিরল। বড় মধুসুদন স্কুলের প্রতিষ্ঠার দিনে যে উৎসব হয় সেই সময়ে বড়-নিবাসী দেবেন্দ্রনাথ বসু মজুমদার মহাশয় ঐ উৎসব-উপযোগী যে একটী কবিতা ( গান ) রচনা করিয়া সমাগত ভদ্রমণ্ডলীকে শুনাইয়া আনন্দিত করিয়াছিলেন তাহা নিম্নে প্রদত্ত হইল;- ধন্য তুমি নিবারণ করে অর্থ উপাৰ্জন করিলে কীৰ্ত্তি স্থাপন বিদ্যালয় মধুসুদন তোমা হ’তে বড় গ্ৰাম সুযোশে পুরিল নাম বহু পরিশ্রমে রাম করে। নিৰ্ম্মাণ বিদ্যাধাম ; প্ৰতিষ্ঠা ক’রে পিতৃনাম পূর্ণ করিলে মনস্কাম বসাইয়ে রাধা শ্যাম বাকী মদনমোহন । আনন্দিত হ’য়ে মনে আশিষ করে সাধারণে থাক দীর্ঘ জীবনে ল’য়ে পুত্ৰকন্যাগণে মতি রাখি ব্ৰামকুৰুষেও নিবেদি র্তার চরণে গাইবে জগজ্জনে তোমার গুণ কীৰ্ত্তন। হয়েছ জগতে গণ্য, পেয়ে রায় সাহেব মান্য, ভূমি হ’ল। ধন্য, সবে বলে ধন্য ধন্য, দীন দেবেন্দ্ৰ সামান্য, চাহে না সে কিছু অন্য সদা তুমি দেশের জন্য কর মঙ্গল সাধন । রায় সাহেবের দুই বিবাহ। প্ৰথম তিনি ইংরাজি ১৮৯৬ খৃষ্টাব্দের আগষ্ট মাসে হুগলী জেলার অন্তর্গত সিঙ্গুর থানার অধীন গোপাল নগর গ্রাম-নিবাসী ৬ শ্ৰীমাধব বন্দ্যোপাধ্যায় মহাশয়ের তৃতীয়া কন্যা