পাতা:বংশ-পরিচয় (দ্বাদশ খণ্ড) - জ্ঞানেন্দ্রনাথ কুমার.pdf/৬১১

এই পাতাটির মুদ্রণ সংশোধন করা প্রয়োজন।

অনারেবল স্যার বিনোদচন্দ্ৰ মিত্র 8bሦCS হইত। এইজন্য হাইকোর্টের আদিম বিভাগের ; বহু দেওয়ানী মামলা তাহাকে ছাড়িয়া দিতে হইয়াছিল। ইহার কিছুদিন পরেই স্যার বিনোদচন্দ্ৰকে বঙ্গদেশের অস্থায়ী এডভোকেট-জেনারেলের পদে নিযুক্ত করা হয় ; এই নিয়োগে কলিকাতা হাইকোর্টের ব্যবহারাজীবগণ এবং জনসাধারণ সন্তোষ প্ৰকাশ করিয়াছিলেন। কিন্তু তঁহাকে এডভোকেট-জেনারেলের পদে স্থায়ী করা হয় নাই বলিয়া হাইকোর্টের সকল শ্রেণীর আইন-ব্যবসায়ীগণ এবং দেশবাসী দুঃখ ও ক্ষোভ প্ৰকাশ করিয়াছিলেন । স্যর রাসবিহারী ঘোষের মৃত্যুর পর স্যার বিনোদচন্দ্ৰ ভারতের মধ্যে সর্বশ্রেষ্ঠ ব্যবহারাজীব বলিয়া প্ৰসিদ্ধি লাভ করেন। আইনের মূলতত্ত্ব বুঝাইবার ও মামলা বিশ্লেষণ করিবার অদ্ভুত শক্তি, কঠিন বিষয় সরল করিয়া বুঝাইবার কৌশল এবং ব্যবহার-শাস্ত্ৰে গভীর পাণ্ডিত্যের জন্য ভারতের সকল প্রদেশে তাহার যশঃ পরিব্যাপ্ত হইয়াছিল । ১৯১৯ খৃষ্টাব্দে কংগ্রেসের ধীরপন্থী দলের একদল প্ৰতিনিধি তদানীন্তন ভারত-সচিব মিষ্টার মণ্টেগুর নিকট উপস্থিত হন ; স্তর বিনোদ এই প্ৰতিনিধি-সজেঘর বিশিষ্ট সদস্য ছিলেন । লর্ড সিংহের পর ১৯২৯ খৃষ্টাব্দের মার্চ মাসে স্যার বিনোদচন্দ্ৰ বিলাতের প্রিভি কাউন্সিলের বিচারপতি নিযুক্ত হন । বলা বাহুল্য, DDDDB BBD S DBBDBBBBDD BDDDDDDBD BDDBBB S DBBB খৃষ্টাব্দের এপ্রিল মাসের শেষ ভাগে তিনি শপথ গ্রহণ করিয়া বিচারপতির কাৰ্য্যভার গ্ৰহণ করেন। ছয় মাসের মধ্যেই তিনি বিচার-নৈপুণ্যের পরিচয় দিয়া তাহার সতীর্থগণকে বিস্মিত করিয়াছিলেন । সাম্রাজ্যের এটি উচ্চতম ধৰ্ম্মাধিকরণের বিচারপতি-পদে অধিষ্ঠিত থাকিয়া তিনি যে বিচার-শক্তি ও ব্যবহারশাস্ত্ৰে সুগভীর