পাতা:বংশ-পরিচয় (দ্বাদশ খণ্ড) - জ্ঞানেন্দ্রনাথ কুমার.pdf/৬৫০

R R বংশ-পরিচয় কবিতেন না । ‘দানাদারে’র উৎকর্ষ সাধন করিতে গিয়া নবীনচন্দ্ৰ উঠার প্রধান দোষ- কঠিনতা দূর করিতে প্ৰবৃত্ত হইলেন। তিনি দেখিলেন, সুজি মিশ্রিত থাকায় ‘দানাদার” দুই একদিন থাঙ্গি লই খারাপ হইঘ। যায়। তিনি ছানাতে সুজি না মিশাইয়াই “দা, "দু" প্ৰস্তুতের চেষ্টা করিতে লাগিলেন । এই ব্যাপারে তাহাকে নানা প্রকার পরীক্ষা করিতে হইল। পরীক্ষা করিতে করিতে নবীনচন্দ্রের শিল্প-প্ৰতিভ য় এক নূতন সামগ্ৰী প্ৰস্তুত হইল, তাহ। যেমন কোমল, তেমনই রসালে}, তেমনই উপাদেয় ও সুস্বাদু। এই নবোদ্ভাবিত পদার্থটা প্ৰতিভাবান ”মষ্টান্ন-শিল্পী নবীনচন্দ্রের প্রতিভার দান । বাগবাজারের রসবি প্ৰাবী SBBDBDS SYDBB S BBBB S S JgS S0 BDSS uBDDBD S BBDSStE নবীনচন্দ্রের নাম চিবস্মরণীয় কারয়। রা খায়াছে। অত:পর তিনি এই নব-সৃষ্ট রস-সায়রে ভাসমান রাসপূর্ণ ধ্বংস-গোলকের নাম রাখিলেন। ‘রসগোল্ল। । ১১৭৪ সালে নবীনচন্দ্র স্বয়ং স্বাধীনভাবে দোকান খুলেন ; ১২৭৫ সালে তিন বৎসরে তিনি “ রসগোল্লা'র উদ্ভাবন বা সৃষ্টি করেন । অল্পদিনের মধ্যেই এই বসগোল্লার খ্যাতি ও gLuJBBBD KSK BBDYJDBS BDB DDBK DBBBJ S KB0SK DDSDDD DDS পড়িল । নবীনের রসাদ ‘, গল্পী’র সৃষ্টি হইয়াছে। ৬৪ বৎসর পূব্দে । द পৃথিয়াছে । ১৩৩২ সালের চৈত্র মাসে বঙ্গে ; এই গ্ৰতিভাশালী মিষ্টান্ন-শিল্পী নবীন চন্দ্র দশ মহাশয় ইহলোক হইতে নাহা প্ৰয়াণ করেন । কিন্তু ‘কীৰ্ত্তি সস্ত্য স জীবতি” ; তাহার সৃষ্ট ‘রসগোয়া’ই তাহাকে আমর্ব ক বিয়া রাখিয়ছে । শ্ৰীকৃষ্ণচন্দ্ৰ দাশ স্বগীয় নবীনচন্দ্ৰ দাশের একমাত্র পুত্ৰ শ্ৰীযুত কৃষ্ণচন্দ দাশ মহাশয়