পাতা:বংশ-পরিচয় (দ্বাদশ খণ্ড) - জ্ঞানেন্দ্রনাথ কুমার.pdf/৭০

এই পাতাটির মুদ্রণ সংশোধন করা প্রয়োজন।

8ኴ” ংশ-পরিচয় অম্বিকাচরণ রায় ইনি দুৰ্গা প্ৰসাদ রায় মহাশয়ের তৃতীয় পুত্ৰ। ১৮২৭ খৃষ্টাব্দে ইনি বেহালায় জন্মগ্রহণ করেন। ইনি সুপণ্ডিত, জ্ঞানী ও বুদ্ধিমান ছিলেন এবং বিবিধ সৎ কাৰ্য্যের দ্বারা বংশের মুখ উজ্জল করিয়া ছিলেন। তিনি ধৰ্ম্ম প্ৰাণ এবং পরদুঃখ কাতর ছিলেন। দরিদ্রের দুঃখে তাহার প্রাণ কঁপাদিত । ১৮৬২ খষ্টাব্দে তিনি সরকারী কাৰ্য্যে নিযুক্ত হন এবং পরে কলিকাতা হাইকোর্টের আপীল বিভাগের প্রধান অনুবাদকের পদে উন্নীত হন । তিনি বহুকাল প্ৰধান অনুবাদকের কাৰ্য্য করিয়াছিলেন । পরে ইনি পূৰ্ত্তবিভাগের প্রভূত উন্নতিসাধন করেন। ১৯০০ খষ্টােব্দ পৰ্য্যন্ত তিনি সাউথ সুবাৰ্বন মিউনিসিপ্যালিটীর চেয়ারম্যান ছিলেন । এই সময়ে তিনি বিদ্যালয়-স্থাপন, পুষ্করিণী-খনন প্ৰভৃতি বহু জনহিতকর কাৰ্য্য করেন। তিনিই বেহালা উচ্চ ইংরেজী বিদ্যালয়ের প্রতিষ্ঠাতা । তিনি দেশের হিতকল্পে আপনার জীবন একরূপ উৎসর্গ করিয়াছিলেন বলিলে কিছুমাত্র অত্যুক্তি হয় না । ১৮৮৭ খৃষ্টাব্দে ভারত রাজরাজেশ্বরী সম্রাজ্ঞী ভিক্টোরিয়ার সুবৰ্ণ জুবিলী উপলক্ষে অম্বিকাচরণকে গবমেণ্ট রায় বাহাদুর উপাধি ও সুবর্ণ পদকে বিভূষিত করেন। ১৯০১ খৃষ্টাব্দে এই কৃতী পুরুষের কৰ্ম্মময় জীবনের অবসান ঘটে । গৌরীচরণ রায় ইনি দুর্গাপ্ৰসাদ রায় মহাশয়ের চতুর্থ পুত্র। ইনি আদালতের কৰ্ম্মচারী ছিলেন । ৰামাচরণ রায় ইনি দুৰ্গা প্ৰসাদ রায় মহাশয়ের কনিষ্ঠ পুত্ৰ । ইনিও আদালতে কৰ্ম্ম করিতেন। ইনি পরাক্রমশালী জমিদার ছিলেন। ইহার সাত পুত্ৰ-(১) ৬/পূর্ণচন্দ্র (২) vহীশচন্দ্ৰ (৩) ৬. সুরেশচন্দ্ৰ ( ৪ ) ৬/সতীশ