পাতা:বংশ-পরিচয় (দ্বাদশ খণ্ড) - জ্ঞানেন্দ্রনাথ কুমার.pdf/৮৮

এই পাতাটির মুদ্রণ সংশোধন করা প্রয়োজন।

9RS বংশ-পরিচয় নোয়াখালি, চট্টগ্রাম, বাখরগঞ্জ-এসকল স্থানে প্রচুর পরিমাণে লবণ তৈয়ারী হইত । বাঙ্গালা দেশের অধিবাসী দিগকে তাহাদের প্রাত্যহিক লবণের জন্য বিদেশজাত লবণের উপর নির্ভর করিতে হইত না । ১৮৯৮ খৃষ্টাব্দ হইতে বাঙ্গালা দেশে লবণ তৈয়ারী বন্ধ হঈয়াছে ; এক্ষণে ইহা নিষিদ্ধ । বাঙ্গালা দেশের জলবায়ু আদ্র এবং গঙ্গা ও ব্ৰহ্মপুত্ৰ বঙ্গোপসাগরে বিপুল মিষ্টবারিরাশি ঢালিয়া দেয় বলিয়া বাঙ্গালা দেশের সমুদ্রকুল লবণ তৈয়ারীর অযোগ্য । এইরূপ একটি কারণ আমাদিগকে শুনান হয় । কিন্তু ইহা বিশ্বাস করা যায় না । হিমালয় হইতে যত মিষ্টজলধারাই বঙ্গোপসাগরে নিপতিত হউক না। কেন, তাহতেই যে উহার জলের লবণাক্ততা কমিয়াছে ইহা মনে হয় না। } ১৯১৭ খষ্টাব্দে ইম্পিরিয়াল কাউন্সিল অর্থাৎ ভারতীয় ব্যবস্থাপক সভায় উপস্থাপিত একটি প্রশ্নের উত্তরস্বরূপ বাঙ্গালা। গবমেণ্ট বাঙ্গালা দেশে লবণ তৈয়ারী সম্বন্ধে তঁহাদের অভিমত ভারত সরকারে প্রেরণ করেন। উহাতে এই সকল কথা লিখিত ছিল :- বাঙ্গালা দেশে পুনরায় লবণ তৈয়ারী আরম্ভ করিবার প্রসঙ্গ মধ্যে মধ্যে উত্থাপিত হইয়া থাকে এবং গবমেণ্টের মনোযোগও সেদিকে আকৃষ্ট হয়। গত ১৯০৮ খিষ্টাব্দে এ সম্বন্ধে শেষ আলোচনা হইয়া গিয়াছে। তদানীন্তন ছোটলাট তখন এইরূপ সিদ্ধান্ত করেন যে, লবণ-প্ৰস্তুত-শিল্পের পুনঃ প্ৰবৰ্ত্তন-চেষ্টা নিম্প্রয়োজন । এক সময়ে এ দেশে লবণ তৈয়ার হইত । বাঙ্গালা দেশ স্থায়ীভাবে এই শিল্পের পুনঃ প্ৰবৰ্ত্তন আশাপ্ৰদ নহে এবং ভারতবাসীদিগের প্রয়োজনীয় লবণ সরবরাহের জন্য DBKBB BBBD BB DuB BBBD S DBDDD DDBDD DDD