পাতা:বংশ-পরিচয় (দ্বিতীয় খণ্ড) - জ্ঞানেন্দ্রনাথ কুমার.pdf/২৩৩

चाँग्र अश्कूलष्य भूष्थानांक्षाघ्र। ४७८ शुJ । २२१० नालव्र २ब्रा डाय, ऐ५८अचौ २०१• श्रृंडेiप्लब ०१३ अiश्रडे বিচারপতি অনুকূলচন্দ্রের মৃত্যু হয়। মৃত্যুকালে তাহার বয়স ৪২ বৎসরের অধিক হয় নাই। পক্ষাঘাত ও হঠাৎ শোণিতাধার LLrrtrS L DDBB DDBDD DDDBDB SDmBB S DDtS SDBu DDD BB DD S DDDD DDD BttBB ttDBBDBDBD KBB BDBBDDBDBBD S DBe BD পৰ্য্যন্ত তিনি বিচারকাৰ্য্য পরিচালন করিয়াছিলেন এবং ঐদিন একটিী মামলার রায়ও দিয়াছিলেন । রায় দিয়া তিনি জলযোগের জন্য বিশ্রামগুঠে আসেন। একটু পরেই তঁাহার মাথা ধরে । ক্ৰমে মাথাধর বাড়িতে থাকে। শেষে যন্ত্রণা এত অধিক হয় যে, তিনি বিচারপতি মিত্ৰকে অতি কষ্টে বলেন,-“আমাকে আমার চৌরঙ্গীর বাসায় পাঠাইয়া দিন এবং আমার সঙ্গীয় বিচারপতি জ্যাকসনকে বলিবেন, আমি কাল আসিয়া তাহার সহিত বিচার করিতে বসিব ।” কিন্তু সে ‘কাল’ আর আসিল না ! 14চারপতি অনুকুলচন্দ্ৰকে ভব-সাগরের পারে চলিয়া যাইতে হইল । বেলা আন্দাজ আড়াইটার সময়ে হাইকোটার্স হইতে তিনি চৌরঙ্গীর বাটীতে উপস্থিত হন । বাড়ীতে আসিয়া তাহার একবার দান্ত হয় । ইহার পর তিনি এমন দুর্বল হইয়া পড়েন যে, তঁাহাকে আর উপরের থাকৈ, লহঁয়া যাইতে পারা যায় নাই । তিনি একতলার বৈঠকখানার ঘরে একটি সোফার উপর শুইয়া রহিলেন । এই সময়ে গোসাই নামে তঁহার এক ঘনিষ্ঠ বন্ধু কেবল তাহার নিকটে ছিলেন। ইহার পরিবারবর্গকে তিনি প্ৰতিপালন করিতেন। ইহারই সহিত তিনি মৃত্যুর পূর্বে কয়েকটা কথা কহিতে পারিয়াছিলেন । সে কথা গুলির মৰ্ম্ম এইঃ অনুকুলচন্দ্ৰ ৷ -গোঁসাই আমার এখনকার অবস্থা কেমন দেখছে ?