পাতা:বংশ-পরিচয় (দ্বিতীয় খণ্ড) - জ্ঞানেন্দ্রনাথ কুমার.pdf/৩০

এই পাতাটির মুদ্রণ সংশোধন করা প্রয়োজন।

8bም द३a-Pब्रिटिश । ও বিহার ল্যাণ্ডহোল্ডারস এসোসিয়েসনের ভাইস-প্রেসিডেণ্ট । ইনি রয়েল এসিয়াটিক সোসাইট ও সোসাইটী অফ আর্টসের সদস্য । রাজা রাজেন্দ্রনারায়ণ কোর্ট অফ ওয়ার্ডসের নিকট হইতে যখন স্বহস্তে রাজ্য-পরিচালনার ভার গ্রহণ করেন, তখন এই ব্যাপারটীকে চিরস্মরণীয় করিবার জন্য তিনি কটকের জেনারেল হাসপাতালে একটি “ফিমেল ওয়ার্ড” নিৰ্ম্মাণ করাইয়া দেন। একাধিকবার তিনি তাহার প্ৰজাগণের দুর্দশা-মোচনের জন্য মুক্তহস্তে অর্থসাহায্য করিয়াছেন এবং গবৰ্ণমেণ্ট তাহার এই সকল সংকীৰ্ত্তির প্রশংসা করিয়াছেন। ১৯১৩ খৃষ্টাব্দে গবৰ্ণমেণ্ট দুর্ভিক্ষ-গ্ৰস্ত ব্যক্তিগণের ক্লেশ-মোচনের যে সকল ব্যবস্থা করেন রাজা রাজেন্দ্ৰনারায়ণ সেগুলি কাৰ্য্যে পরিণত করিয়া প্ৰজা বুন্দের ধন্যবাদ ভাজন হইয়াছিলেন । ১৯১৩ খৃষ্টাব্দের ২৯শে আগষ্ট তারিখে বিহার ও উড়িষ্যার ব্যবস্থাপক সভায় গবৰ্ণমেণ্টের পক্ষ তইতে চীফ সেক্রেটারী অনারেবল মিঃ ম্যাকফারসন এই সম্বন্ধে বলেন :-প্ৰত্যেক জেলাতেই দুর্ভিক্ষ-গ্ৰস্ত ব্যক্তিদিগের সাহায্য-কল্পে রিলিফ ফাণ্ড খোলা হইয়াছে এবং এই ব্যাপারের সম্পর্কে গবৰ্ণমেণ্ট সবিশেষ কৃতজ্ঞতার সহিত স্বীকার করিতেছেন যে, কণিকা-রাজ "অনারেবল রাজা রাজেন্দ্ৰনারায়ণ ভঞ্জ দেও রিলিফ ফণ্ডে বিশেষ রূপে অর্থসাহায্য করিয়া মহানুভবতার পরিচয় প্ৰদান করিয়াছেন । এই ব্যাপারের প্রসঙ্গেই ১৯১৩ খৃষ্টাব্দের ২৮শে নভেম্বর তারিখে কটক সহরে যে দরবার আহূত হয় সেই দরবারে ভারতের রাজপ্রতিনিধি স্বয়ং বলেন :-“আপনাদের জেলায় যে লোকের প্রাণহানি ঘটে নাই, ইহাতে আমি আনন্দ প্ৰকাশ করিতেছি । আমার বিশ্বাস, গবৰ্ণমেণ্ট যেরূপ তৎপরতার সহিত প্ৰজাবৃন্দকে অগ্ৰিম টাকা দিয়াছেন এবং রিলিফ ফাণ্ড গঠিত হইয়াছে।--যে রিলিফ ফণ্ডে কণিকার রাজা মুক্তহন্তে