পাতা:বংশ-পরিচয় (দ্বিতীয় খণ্ড) - জ্ঞানেন্দ্রনাথ কুমার.pdf/৫২৩

এই পাতাটির মুদ্রণ সংশোধন করা প্রয়োজন।

फूबङi७iब्र चाभिमांब्र यश्चात् । Ved VO যদি এই সকল কথার অন্যথা হয় তবে তোমাদের ভয়ানক অনিষ্ট হুইবে এবং তোমরা নির্বাংশ হইবে। সূৰ্য্যপ্ৰসাদ বিভিন্ন স্থান হইতে ব্ৰাহ্মণ আনয়ণ করিয়া তাহাদিগকে ব্ৰন্ধোত্তর দান করেন । তদবধি তুষভাণ্ডারে ব্ৰাহ্মণগণ স্থায়ীভাবে বাস করিয়া আসিতেছেন। সূৰ্য্যপ্ৰসাদ রায় চৌধুরীর পুত্ৰ কালীপ্রসাদ রায় চৌধুরী রাজ্য কোচবিহারের অধীন গোবরাচরা নিবাসী ৬/কালী প্ৰসাদ হিসবিয়া মুস্তোফীর কন্যা ৬/ভগবতী দেবীর পাণিগ্রহণ করেন। তঁহার নামানুসারে তুষভাণ্ডারের পশ্চিমে অবস্থিত বন্দরের নাম “কালীগঞ্জ” হইয়াছে । তিনি অত্যন্ত বিদ্যোৎসাহী ছিলেন। তঁহার যত্নে তুষভাণ্ডারে একটি টোল স্থাপিত হইয়াছিল। তিনি গয়া, কাশী প্ৰভৃতি তীৰ্থ পৰ্যটন করিয়া ৩২ বৎসর বয়সে ইহলীলা সংবরণ করেন । ভঁাহার দুই পুত্র, রমনীমোহন ও অনঙ্গমোহন । তদীয় মৃত্যুর পর জমিদারী কোর্ট অব ওয়ার্ডসে যায়, কিন্তু তাহার বুদ্ধিমতী পত্নী ভগবতী দেবী চৌধুরাণী মহামান্য কোট অব ওয়ার্ডসের নিকট হইতে জমিদারী ইজারা লইয়া নিজেই পরিচালনা করিতে থাকেন । তিনি ১২৯০ সালে একটী রথ প্ৰতিষ্ঠা করেন। ২৪ বৎসর। পৰ্য্যন্ত এই রথ পূজা হইয়াছিল। ইহাতে তুষভাণ্ডারে বিশেষ মহোৎসব হইত । তিনি প্ৰতি বৎসর বৈশাখ মাসে কালীগঞ্জ বন্দরের পশ্চিমে একটি জলসত্ৰ স্থাপন করিয়া পখিকগণকে দধি চিড়িা বাতাসা প্ৰভৃতি দ্বারা জলযোগ করাইতেন এবং এই কাৰ্য্যের জন্য তিনি এইখানে একটি পুষ্করিণীও খনন করিয়াছিলেন । উক্ত পুষ্করিণীটী অন্যাপি জলসত্ৰ দিঘী নামে কথিত হইয়া আসিতেছে । ১২৮৭ সালে তিনি ৬/শিবলিঙ্গ, ৬/ভবতারিণী ও কালী মন্দির প্ৰতিষ্ঠিত করেন। ৬৮কালী প্ৰসাদ চৌধুরীর জ্যেষ্ঠ পুত্রের নাম রমণী মোহন রায় চৌধুরী ও কনিষ্ঠের নাম অনঙ্গ মোহন রায় চৌধুরী। R O