পাতা:বংশ-পরিচয় (দ্বিতীয় খণ্ড) - জ্ঞানেন্দ্রনাথ কুমার.pdf/৭২

এই পাতাটির মুদ্রণ সংশোধন করা প্রয়োজন।

9 «Հայ-օifäԵց ভারত ধৰ্ম্মমহামণ্ডলের প্রধান কাৰ্য্যালয় বারাণসীধামে। এই মহামণ্ডলের সহিত ভারতের হিন্দু সামন্ত রাজগণের সম্পর্ক আছে । লাহোরে নিখিল-ভারত ব্ৰাহ্মণ-মহাসম্মিলনের যে অধিবেশন হইয়াছিল, তিনি তাহার সভাপতি হইয়াছিলেন। ১৯১৯ খৃষ্টাব্দে ময়মনসিংহে যে ব্ৰাহ্মণসম্মিলন হইয়াছিল, মহারাজা বাহাদুর তাহারও সভাপতি হইয়াছিলেন । কলিকাতায় ও এলাহাবাদে যে নিখিল ধৰ্ম্মমহামণ্ডলীর অধিবেশন হইয়াছিল। তিনি তাহারও সভাপতি-পদ গ্ৰহণ করিয়াছিলেন । ভারতের বিভিন্ন ধৰ্ম্মসম্প্রদায়ের মধ্যে মিলন ও সম্ভাব-প্ৰতিষ্ঠাই এই मशभ७व्ौद्ध छेदृष्ट्र छिन । LLDS KzBB BDBB BDS DDBDDSDDD DBDDDSBBD উপলক্ষে পঞ্জাবের ছোটলাট বাহাদুরের প্রস্তাবক্রমে মহারাজা স্যার রামেশ্বর সিং ভারত সম্রাট পঞ্চম জৰ্জ ও ভারত রাজরাজেশ্বরী সম্রাজ্ঞী মেরীর দীর্ঘজীবন ও কল্যাণ-কামনার জন্য হিন্দুগণের পক্ষ হইতে ভগবানের আশীৰ্বাদ-লাভের জন্য এক অনুষ্ঠান করেন। এই ব্যাপারের সম্পর্কে হিন্দুগণের যে বিরাট মিছিল বাহির হইয়াছিল মহারাজা বাহাদুর তাহার পুরোভাগে গমন করিয়াছিলেন। হিন্দুগণের বিভিন্ন শাখার নেতৃগণ এবং খ্যাতনামা পণ্ডিতগণ ভারতের নানা স্থান হইতে এই অনুষ্ঠানে যোগদান করিয়াছিলেন। মহারাজার আমন্ত্রণে বহু পণ্ডিত, শ্ৰীশঙ্করাচাৰ্য্য এবং বহু মোহান্ত ও ধৰ্ম্মগুরু। তাহার দিল্পীস্থিত শিবিরে আগমন করিয়াছিলেন । ১৯১১ খৃষ্টাব্দের ১৬ই ডিসেম্বর তারিখের প্রাতে দিল্লী নগরে সম্রাট পঞ্চম জৰ্জ ও সম্রাজী মেরীর সম্মুখে বিভিন্ন ধৰ্ম্মসম্প্রদায়ের নেতৃবৰ্গকে উপস্থিত করা হইয়াছিল। দ্বারবঙ্গের মহারাজা হিন্দু, মুসলমান ও শিখ প্ৰতিনিধিগণের অগ্ৰণী হইয়া গমন করিয়াছিলেন । সম্রাটের শিবিরে ইহার উপস্থিত হইয়া