পাতা:বংশ-পরিচয় (নবম খণ্ড) - জ্ঞানেন্দ্রনাথ কুমার.pdf/১২৮

এই পাতাটির মুদ্রণ সংশোধন করা প্রয়োজন।

বংশ-পরিচয় "שפג তখন তিনিই আমার ইহজন্মের আরাধ্য দেবতা, আমি অন্য রুক্কাহাকেও স্বামিত্বে বরণ করিয়া কি দ্বিচারিণী হইব ? মনে মনে সঙ্কল্প করিলেও ষে ফল, কাৰ্য্যে তাহা পরিণত করিলেও সে ফল । সুতরাং পিতা দলপতের সহিত আমার বিবাহ দিউন বা না দিউন, দলপতই আমার एवां भी ।” সখীরা বলিলেন, “আচ্ছা বুঝিলাম, না হয় মনে মনে দলপতিকে তুমি পতিত্বে বরণ করিয়াছ, কিন্তু তাহার সহিত তোমার মিলন হইবে কি প্রকারে ? চিরকাল বিরহ-অনলে দগ্ধীভূত হওয়ার চেয়ে অন্য কাহাকেও স্বামিত্বে বরণ করিয়া সুখে স্বচ্ছন্দে জীবন অতিবাহিত করা ভাল न८छ् किं ?' দুৰ্গাবতী বলিলেন, “দেখ সখিগণ । সত্য বটে। আমি অন্য কাহাকেও বিবাহ করিতে চাহিলে পিতা উপযুক্ত ধনী, ঐশ্বৰ্য্যশালী রাজসংসারে আমার বিবাহ দিবেন, কিন্তু তাহাতে আমার ভরণ-পোষণ প্ৰভৃতি কায়িক সুখ হইলেও মানসিক সুখ হইবে কি ? তোমরা ভাবিতেছ, দলপৎ সাহের সহিত কখনই আমার মিলন হইবে না, একথা আমি বিশ্বাস করি না। আমি দিব্যচক্ষে দেখিতে পাইতেছি, তিনি যেন DDBD DBDDD DDB DBBuBDS S SDD DBBBSBBB SDD কখনও ক্ষত্ৰিয় নারীর অকপট প্ৰেম প্ৰত্যাখ্যান করিতে পারে ? তাহাতে যে তাহদের কাপুরুষতা প্ৰকট হয় ? তোমরা দেখিও, যে মুহূৰ্ত্তে দলপৎ সাহ জানিতে পরিবেন যে, আমি তাহার প্রতি অনুরাগিণী, সেই মুহুৰ্ত্তে শত বাধা-বিঘ্ন অতিক্ৰম করিয়া তিনি আমাকে স্বরাজ্যে লইয়া যাইবেন । ইহাতে ক্ষত্ৰিয়ের কোন অখ্যাতি নাই ; ক্ষত্ৰিয়ের পক্ষে ইহা অপেক্ষা গৌরবের বিষয়ও আর কিছু নাই।” রাজকুমারী দুৰ্গাবতীর কথা অক্ষরে অক্ষরে সত্য হইল। দলপাতের প্ৰতি তাহার আনুরক্তির কথা অচিরাৎ গড়মণ্ডলে পৌছিল। রাজা