পাতা:বংশ-পরিচয় (নবম খণ্ড) - জ্ঞানেন্দ্রনাথ কুমার.pdf/১৭৯

এই পাতাটির মুদ্রণ সংশোধন করা প্রয়োজন।

বিদ্যাসাগর-জননী ভগবতী দেবী ANO . বাহুল্য, বিদ্যাসাগর মহাশয় মায়ের এই তিনটি সাধই পূর্ণ করিয়া ছিলেন । ভগবতী দেবীর নিকট হইতে প্ৰায়ই গ্রামের দরিদ্র রমণীর টাকা ধার লাইত, তাহারা সেই ঋণ পরিশোধ করিতে না পারিয়া তাহার নিকট আসিয়া কঁাদাকাটা করিত। তিনি তাহাদিগকে সাস্তুনা দিয়া বলিতেন, “টাকা শুধতে পারছিস না ব’লে এত কান্নাকাটি কেন, যখন পারুবি তখন দিবি।” কখনও কখনও টাকার নিতান্ত দরকার হইলে DD BBDBD DBB BDBBD KDBD DBBBD DBD SDDB SKOKS গ্ৰস্তাদের শুষ্ক মুখ দেখিয়া তাহার প্রাণ এরূপ বিগলিত হইত যে, তিনি টাকা চাওয়া ত দূরের কথা, বরং তাহদের নিমন্ত্ৰণ করিয়া বলিয়া আসিতেন, আজ আমাদের বাড়ীতে দু’টি প্ৰসাদ পাস।” ভগবতী দেবী অতি নিষ্ঠাবতী হিন্দু রমণী ছিলেন, কিন্তু তাহার প্ৰাণটি দয়ায় মাখান ছিল । বাল্যবিধবাদের কষ্ট তিনি প্ৰাণান্তেও সহ করিতে পারিতেন না । তাই বিদ্যাসাগর মহাশয় বিধবা-বিবাহ দিবার সঙ্কল্প করিয়া যখন মাতার নিকট অনুমতি প্ৰাৰ্থনা করিতে গেলেন, তখন তিনি আনন্দিতচিত্তে বলিলেন, “হঁ বাবা, বড় সঙ্গত প্ৰস্তাব, দেখ, যদি হতভাগিনীদের দুঃখের অবসান কোন প্রকারে করিতে পারিস, এদের দুঃখ আর যে সহ্য হয় না।” বিদ্যাসাগরমহাশয় মায়ের অনুমতিলাভ করিয়া বিধবা বিবাহ দিবার জন্য প্ৰবৃত্ত হইলেন। বিদ্যাসাগরমহাশয় বিধবা বিবাহ দিতে প্ৰবৃত্ত হইলে গ্রামবাসিগণ র্তাহাদের উপর নানা অত্যাচার আরম্ভ করে । এই সংবাদ মহকুমাম্যাজিষ্ট্রেটের কর্ণ-গোচর হইবামাত্র তিনি তঁহাদের বাটীতে আসিয়া ঠাকুরদাসকে বলেন, “কোন কোন লোকে আপনাদের উপর অত্যাচার করে বলুন, তাহাদের এখনই অভিযুক্ত করিব।” ভগবতী দেবী এই সংবাদ শুনিয়া ঠাকুরদাসকে অন্দরে ডাকিয়া ऊांनि ८ब्लन, ‘फूभि