পাতা:বংশ-পরিচয় (নবম খণ্ড) - জ্ঞানেন্দ্রনাথ কুমার.pdf/৫৯

এই পাতাটির মুদ্রণ সংশোধন করা প্রয়োজন।

সাবিত্রী। নাস্ত্ৰি শ্ৰীণাং পৃথগযজ্ঞোন ব্ৰতং নাপুপোষিতম। পতিং শুশ্ৰষতে যেন তেন স্বৰ্গে মহীয়তে । “স্ত্রীলোকের পতি বিনা যজ্ঞ নাই, পতির অনুমতি বিনা ব্ৰত নাই, কেবল মাত্ৰ পতির সেবা করিলে স্ত্রীলোক স্বৰ্গলোকে গমন করেন।” এই কল্পনা আমাদের আর্য্যাধৰ্ম্মেই প্ৰধানতঃ পাওয়া যায়, এবং এই কারণেই আমাদের শাস্ত্রকারগণ পতিব্ৰতার কৰ্ত্তব্য-মধ্যে ঐহিক ও পারলৌকিক শব্দদ্বয় সংযুক্ত করিয়াছেন। সতীত্বই আৰ্য্যপত্নীর শ্রেষ্ঠ সদগুণ। এই শ্রেষ্ঠ সদগুণের অধিকারিণী ছিলেন-সাবিত্রী। পরপুরুষে অনাসক্তি এবং এমন কি মনেও পরপুরুষের চিন্তা না করাকেই সাধারণতঃ ‘সতীত্ব” আখ্যায় আখ্যায়িত করা হয়। কিন্তু সাবিত্রীর সতীত্ব ইহা হইতে অনেক উপরে। সাবিত্রীর যখন বিবাহ হয় নাই, অর্থাৎ বিধিপূর্বক কাহারও তিনি পত্নীপদে অভিষিক্ত হন নাই, সেই সময় হইতেই সাবিত্রী আপনার অলৌকিক সতীত্বের পরিচয় দিয়াছেন। সাবিত্রী মনে মনে আপন প্ৰাণ সত্যবানের পদে অঞ্জলি দিয়াছিলেন। সাবিত্রীর পিতা সত্যবানের সম্বন্ধে অনুসন্ধান করিয়া জানিলেন যে, সত্যবান অল্পায়ু; সুতরাং অচিরাৎ বৈধব্যযন্ত্রণার ভয় দেখাইয়া তিনি সাবিত্রীকে সত্যবানের চিন্তা পরিহার করিতে বলিলেন, সাবিত্ৰী পিতার কথা শুনিয়া বলিলেন :- “দীর্ঘায়ুরথবাল্পায়ুঃ সগুণে নিগুণোহপিব। नझ बूडा भवा उखै न विडौध९ झूम्नांभाश् ।