মুর্শিদাবাদ ফতেসিং পরগণার খোন্দকার বংশ । vo নিকট উপস্থিত হইয়া তাহাকে সেলাম দেন। ঐবং দোষ স্বীকার করেন । কাজীর আদেশে সুলতান বিধবাকে উপযুক্ত অর্থ দণ্ড দিয়া অব্যাহতি এলাভ করেন। আদালত হইতে যাইবার সময় সুলতান গিয়াসুদ্দীন” কাজীকে সম্বোধন করিয়া বলেন, “আজ যদি তুমি আমাকে ‘রাজা” বলিয়া অব্যাহতি দিতে এবং শমন জারি করিতে ভয় করিতে তাহা হইলে এই বেত্ৰাঘাতে তোমার শরীর খণ্ড বিখণ্ড করিতাম। কাজীও দৃঢ়তার সহিত বলিলেন, “আজ যদি রাজা বলিয়া তুমি আমার আদেশ লঙ্ঘন করিতে, তাহা হইলে তোমার মস্তক আমি দ্বিখণ্ডে বিভক্ত করিতাম।” বলা বাহুল্য কাজীর এই দৃঢ়তাব্যঞ্জক উক্তিতে সুলতান গিয়াসুদ্দীন সাতিশয় প্রীতিলাভ করিয়াছিলেন । কাজী সুরাজুদ্দীনের পৌত্র শাহ আজিজুল্লা নুর কুলবল আলামের খালিফ পদের উত্তরাধিকারী হন । তিনি একজন বিখ্যাত মুসলমান সাধু ছিলেন এবং বঙ্গের রাজা প্রজাদের ধৰ্ম্মগুরু ছিলেন। * শাহ আজিজুলার নামের পরেই প্ৰথমে “খোন্দকার” উপাধি সংযুক্ত ২য় । তাহার সময় হইতেই এই বংশ মুসলমানদের ধৰ্ম্মগুরুর কাজ করিতে থাকেন । কয়েক পুরুষ বংশপরম্পরায় এই বংশ ধৰ্ম্ম গুরুর কাজ করিয়াছিলেন। এখনও পৰ্য্যন্ত এই বংশের একটি শাখা-মুর্শিদাবাদ জেলার বিনোদিয়া গ্রাম নিবাসী খোন্দকারের পিতৃপুরুষের সেই গুরুগিরি কৰ্ত্তব্য করিয়া আসিতেছেন। মুর্শিদাবাদ, রাজসাহী, যশোহর, ফরিদপুর, নদীয়া, বগুড়া, রঙ্গপুর, দিনাজপুর, মালদহ, পাবনা, খুলনা ও চব্বিশ*ब्रांश्च जैicञ्च *ि अछ् । গৌড়ের রাজা ও বাঙ্গালার সুবাদারের নিকট হইতে খোন্দকারের অনেক “আয়মা’ ও লাখেরাজ সম্পত্তি অর্থাৎ নিষ্কর জমি লাভ করিয়া
- Wide stewart's "History of Bengal' and the Ain-i-Akbari
