পাতা:বংশ-পরিচয় (প্রথম খণ্ড) - জ্ঞানেন্দ্রনাথ কুমার.pdf/১০

এই পাতাটির মুদ্রণ সংশোধন করা প্রয়োজন।

R ቕRጫ-°if፭bጃ ! আছে ; সেগুলি ব্রিটিশ এলেকা-ভুক্ত শ্ৰীহট্ট, ত্রিপুরা ও নোয়াখালি জেলায় অবস্থিত। এই জমিদারীর পরিমাণ ফল ৬০০ বৰ্গ মাইল এবং ইহার बोबिंद आंध्र @ध्र ७० व्याश्क द्वेक । ত্রিপুরা রাজ্যের অতীত ইতিহাসের পরিসুচনা মহাভারতীয় যুগে । ত্রিপুরা রাজ্যের অধিপতিগণ চন্দ্ৰবংশীয় ক্ষত্ৰিয় । ইহারা পুরাণোক্ত নরপতি যযাতির অন্যতম পুত্র দ্রুহের বংশধর। ত্রিপুরা রাজবংশের ইতিবৃত্ত-রাজমালায় উক্ত হইয়াছে যে, চন্দ্ৰবংশীয় জনৈক নৃপতি প্ৰাচীন কিরাত-রাজ্যে বা বৰ্ত্তমান আসাম প্রদেশে আগমন করিয়া রাজ্য স্থাপন করেন। এক সময়ে এই রাজ্য পূর্বে ব্ৰহ্মদেশের সীমান্ত পৰ্যন্ত, দক্ষিণে আরাকান রাজ্য, পৰ্য্যন্ত, উত্তরে ব্ৰহ্মপুত্ৰ নদ ও দক্ষিণে গঙ্গা নদীর তীরদেশ পৰ্য্যন্ত বিস্তৃত ছিল, কিন্তু এই সময়কার কোনও নির্ভরযোগ্য ইতিহাস পাওয়া যায় না । তবে রাজমালায় ঐতিহাসিক উপকরণ আছে, সেগুলির মূল্য ইতিবৃত্তকারের নিকট যথেষ্ট হইতে পারে। ঊনকোটি ও দেবতামুৱা শৈলমালায় প্রাপ্ত প্ৰস্তর-খোদিত দেবমূৰ্ত্তিসমূহ প্ৰাচীন হিন্দুযুগের ভাস্কর্ঘ্যের নিদর্শন এবং এইগুলি যে বৌদ্ধযুগের পূর্ববৰ্ত্তী,-এ কথা বহু বিশেষজ্ঞই স্বীকার করিয়াছেন। ত্রিপুরা রাজ্যের অধীশ্বর রত্নদেব বঙ্গের তদানীন্তন শাসনকর্তা তুগরল খাকে একটী বহুমূল্য রত্ন উপহার দিয়াছিলেন। কথিত আছে, এই রত্ন একটী ভেকের গাত্ৰ হইতে পাওয়া গিয়াছিল । আমাদের দেশে প্ৰবাদ, ভেকের গাত্রে স্বাতী নক্ষত্রের জল পড়িলে এই রত্ন জন্মে ; ইহা দুল্লভ সামগ্রী এবং কুবেরের ও লোভের বস্তু। বাঙ্গালার শাসনকৰ্ত্তা ত্রিপুরাধিপতি রত্বদেবের নিকট হইতে এই অপূৰ্ব মণি উপহারস্বরূপ প্ৰাপ্ত হইয়া ভঁাহাকে “মাণিক্য” উপাধিতে ভূষিত করেন। তদবধি वांजव२८-ब्र ईठिबूख ।