পাতা:বংশ-পরিচয় (প্রথম খণ্ড) - জ্ঞানেন্দ্রনাথ কুমার.pdf/১৫০

এই পাতাটির মুদ্রণ সংশোধন করা প্রয়োজন।

S \30V) -어f5g || ছিল। সমস্ত পরগণা মণীন্দ্ৰচন্দ্রের প্রশংসায় মুখরিত হইয়া উঠিয়াছিল । তাহার আড়ম্বর-শূন্য সরল উদার ব্যবহার প্রজার অন্তর হইতে ভক্তি আপন হইতে বাহির করে। মণীন্দ্ৰচন্দ্র ও তাহার মাধুৰ্য্যে ধনী-দরিদ্র নির্বিশেষে প্ৰজারঞ্জন করিয়াছিলেন । दJवश्ioकि नऊद्ध नाट) । ১৩০৮ সালে তিনি বঙ্গীয় জমিদারদিগের প্রতিনিধিস্বরূপ বঙ্গীয় ব্যবস্থাপক সভার সদস্য নিৰ্বাচিত হন। ১৩১১-১৩ পৰ্য্যন্ত এই পদে অধিষ্ঠিত থাকেন। ১৩১৪ সালে ভারতীয় ব্যবস্থাপক সভায় এবং ১৩১৭ সালে পুনরায় ভারতীয় ব্যবস্থাপক সভার সদস্য হন, এ সময়ে কেহ ऊँiश्ांद्र थडि६न्दी श्न नांझे । মহারাজের মধ্যম কুমারের মৃত্যু ১৩১০ সালে গোষ্ঠাষ্টমীর দিন হইয়াছিল। মধ্যম মহারাজকুমার কীৰ্ত্তিচন্দ্ৰ শান্ত-প্ৰকৃতি, গম্ভীর, অল্পভাষী ছিলেন। তাহার অকাল মৃত্যুতে ধৰ্ম্মপ্রাণ মহারাজা শোকে মুহমান হইলে ও তাহার অন্তনিহিত সৰ্ব্বলোকের অভাব ও দুঃখমোচনের DD DBB DDD S S SDBBD DDDB SBDDBDBBBS DBYBY DBBDS পাধ্যায়ের মৃত্যু হয়। মণীন্দ্ৰচন্দ্র এই মৃত্যুসংবাদ শুনিয়াই লোকজন ডাকাইয়া নিজেই জগৎবাবুর মৃতদেহের সৎকারের ব্যবস্থা করিয়া ছিলেন। ১৩১১ সালে রাণাঘাটের জমিদার হেমেন্দ্রনাথ পাল চৌধুরীর দ্বিতীয় পুত্র নীরদচন্দ্ৰ পালের সহিত মধ্যম মহারাজকুমারীর বিবাহ হয়। এবং অল্পকাল মধ্যে তিনি বিধবা হন । ১৩১১ সালে মহারাণী হরম্বন্দরীর মৃত্যু হয়। ১৩১২ সালে মহারাণী হরমন্দিরীর শ্ৰাদ্ধ হয়। এত ধূমধামের ব্যাপার কেহ কখনও দেখেন নাই । সমস্ত বঙ্গদেশ ও দ্রাবিড়ের ব্ৰাহ্মণ পণ্ডিতগণ নিমন্ত্রিত হইয়া