পাতা:বংশ-পরিচয় (প্রথম খণ্ড) - জ্ঞানেন্দ্রনাথ কুমার.pdf/১৫২

እS)ኳ” <-7ft অবধি দেশহিতকর কাৰ্যোর জন্য বিপুল অর্থব্যয় করিয়াছেন। র্তাহার দানের তালিকা দেখিলেই বেশ বুঝিতে পারা যায় যে, তাহার দান সর্বদেশব্যাপী ও সর্বজন ব্যাপী । ব্ৰাহ্মণ পণ্ডিতগণের টোলের বৃত্তি, মধ্যবিত্তগণের পিতৃ মাতৃ ও কন্যাদায়ের সাহায্য, বিদ্যাথিগণের আহার, বিদ্যালয়ের মাহিনী, পুস্তকের মূল্য ইত্যাদি কতই যে দিয়া থাকেন। তাহার পরিসীমা নাই । তাহার জমীদারীর মধ্যে শত শত পুষ্করিণীখনন, বিদ্যালয়-স্থাপন, অতিথি-অভ্যাগত দীন-দরিদ্রদিগের জন্য সদাত্ৰতস্থাপনাদি তাহার জীবনের ব্ৰত । তাহার মত স্বজাতিপ্রিয়তা, আত্মীয়বৎসলতা সচরাচর দৃষ্ট হয় না। মহারাজা মণীন্দ্ৰচন্দ্রের বঙ্গ-সাহিত্যের প্রতি অনন্যসাধারণ অনুরাগ । তাহার ন্যায় বঙ্গসাহিত্যের পৃষ্ঠপোষক ও উৎসাহদাতা প্রকৃতই বিরল । “বঙ্গীয় সাহিত্য পরিষদ’ যে ভূমিখণ্ডের উপর প্রতিষ্ঠিত রহিয়াছে, তাহা মহারাজের দান। বঙ্গীয় সাহিত্য পরিযৎ নানাবিষয়ে মহারাজার নিকট ঋণী । কতিপয় বাঙ্গালা গ্ৰন্থ ও সাময়িক পত্র তাহার প্রদত্ত অর্থসাহায্যে প্ৰকাশিত হইয়াছে। চুচুড়ার বঙ্গীয়-সাহিত্য-সম্মিলনের যে অধিবেশন হইয়াছিল, মহারাজা তাহার সভাপতি হইয়াছিলেন । বঙ্গীয-সাহিত্য-সম্মিলনের যখন যেখানেই অধিবেশন হইয়াছে, মহারাজ। তাহাতে প্ৰায় সকলগুলিতেই যোগদান করিয়াছিলেন। মহারাজ। পরম বৈষ্ণব ; তিনি গৌড়ীয় বৈষ্ণব সম্মিলনের প্রাণস্বরূপ । মহারাজা স্বৰ্গীয় রাজা বিনয়কৃষ্ণ ४डिछेिड ‘नश्ठिJ-जख्'द्ध नडांडि । মহারাজের নিম্নলিখিত দানের তালিকা দেখিলে তিনি যে কত বড় দান বীর তাহা বুঝা যায় :-