পাতা:বংশ-পরিচয় (প্রথম খণ্ড) - জ্ঞানেন্দ্রনাথ কুমার.pdf/১৭৩

এই পাতাটির মুদ্রণ সংশোধন করা প্রয়োজন।

কাশিমবাজার ব্ৰাহ্মণ-রাজবংশ। )6( ৭ই সেপ্টেম্বর তারিখে রাজা আশুতোষনাথ প্রাপ্তবয়স্ক হন ; উক্ত তারিখ পৰ্য্যন্ত কোট অফ ওয়ার্ডস তাহার সম্পত্তি পরিদর্শন করিয়াছিলেন। HAeJe gDDB DDB BBDDD DBD DuBuuu BBDBBDDuDuBD বিচারপতি অনুকূলচন্দ্র মুখোপাধ্যায়ের পৌত্রীর (রাণী সরোজিনী দেবী ) সহিত রাজা আশুতোষনাথ রায়ের বিবাহ মহাসমারোহে সুসম্পন্ন হয়। কোর্ট অফ ওয়ার্ডসের তত্ত্বাবধান সময়ে আশুতোষনাথ যেরূপ দানশীলতা ও সদনুষ্ঠানের পরিচয় দিয়াছিলেন এবং কলিকাতায় লেডী ডফরিণ হাসপাতাল-প্ৰতিষ্ঠার সময়ে তিনি যে লক্ষ টাকা দান করিয়াছিলেন, তাহাতে গবৰ্ণমেণ্ট প্রীত হইয়া তাহাকে “রাজা” উপাধি প্ৰদান করেন । উপাধির সনন্দ ও খেলাত প্রেসিডেন্সি বিভাগের তদানীন্তন কমিশনার অনারেবল মিঃ সি ই বাকল্যাণ্ড বাহাদুর রাজা আশুতোষনাথ রায়ের কাশিম-বাজার প্রাসাদে প্ৰকাশ্য দরবার আহবান করিয়া রাজাকে দিয়াছিলেন । রাজা আশুতোষনাথ রায়ের মাতা শ্ৰীমতী আৰ্ণাকালী দেবী অতি দানশীল মহিলা ছিলেন। তিনি মুক্তহন্তে দীনদরিদ্রকে অর্থসাহায্য করিতেন; সকল প্রকার সদনুষ্ঠানে তিনি অর্থ দান করিতেন। বহরমপুরের সংস্কৃত চতুষ্পাঠীতে তিনি প্ৰায় এক লক্ষ টাকা দান করিয়া গিয়াছেন ; প্ৰধানতঃ তাহারই প্ৰদত্ত টাকায় এই চতুষ্পাঠী অদ্যাপি পরিরক্ষিত ও পরিচালিত হইয়া আসিতেছে। রাজা আশুতোষনাথ রায় কেবল যে বড় দাতা ছিলেন তাহা নহে ; তিনি ভাল শিকারী ও ভাল খেলোয়াড় ছিলেন ; গীত-বাদ্য এবং অন্যান্য সুকুমার কলার প্রতি তঁাহার ঐকান্তিক অনুরাগ ছিল । তাহার আরও অনেক গুণ ছিল। ১৯০২ খ্ৰীষ্টাব্দের ফেব্রুয়ারী মাসে ভারতের BDDBDD DBBDBDB BD DB BD DuuDB DSDB BBBtS DDuu LB