পাতা:বংশ-পরিচয় (প্রথম খণ্ড) - জ্ঞানেন্দ্রনাথ কুমার.pdf/১৯৯

এই পাতাটির মুদ্রণ সংশোধন করা প্রয়োজন।

দিঘাপতিয়া-রাজবংশ । দিঘাপতিয়া-রাজবংশের প্রতিষ্ঠাতার নাম দয়ারাম রায় । ইনি স্বাবলম্বী ছিলেন এবং আত্মচেষ্টায় উন্নতি লাভ করিয়াছিলেন। অতি শৈশবে দয়ারামের জনক-জননী পরলোক গমন করেন। কথিত আছে, এই সময়ে ইনি নাটোর রাজবংশের প্রতিষ্ঠাতা মহারাজা রামজীবন রায়ের নজরে পড়েন । মহারাজা রামজীবনের জমিদারীর নাম ছিল রাজসাহী জমিদারী। তখনকার কালে এই জমিদারী পরিভ্রমণ করিতে ৩৫ দিন লাগিতা। ভারতবর্ষ হইতে সেই সময়ে যত রেশম বিদেশে রপ্তানি হইত, তাহার পাচ ভাগের দুই ভাগ এই রাজসাহী জমিদারী হইতে উৎপন্ন হইত। মহারাজা রামজীবনের অনুজ রঘুনন্দন নবাব মুরশীদকুলি খাঁর দেওয়ান ছিলেন । এই নবাব মুরশীদকুলি থাই নাটোর রাজবংশের উপর অনুগ্রহের পুষ্পবৃষ্টি করিয়াছিলেন। বাঙ্গালা দেশের মহারাজা রামজীবন রায় তখনকার কালের বাঙ্গালার সম্রান্ত ও অভিজাত সম্প্রদায়ের অগ্ৰণী ছিলেন বলিলেও অত্যুক্তি হয় না। মহারাজা রামজীবন দয়ারামের মুরুব্বি ছিলেন ; সুতরাং উন্নতির পথ তাহার সম্মুখে খুলিয়া যাইতে বিলম্ব ঘটিল না। বিশেষতঃ দয়ারাম বিচারবুদ্ধিসম্পন্ন, কাৰ্য্যকুশল, অদম্যসাহসী, অতীব সৎ ও বিশ্বাসভাজন ছিলেন ; এই সকল গুণের অধিকারী বলিয়া তিনি ক্ৰমে ক্রমে নাটোর-রাজের দেওয়ান-পদে উন্নীত হইলেন। অনতিবিলম্বে নবাবের দরবারেও তঁাহার প্রতিষ্ঠা হইল ; তিনি রাজ্যের BDDDB DBBB DDBDB BBD DDB BBB DDt DDD ਲਿਲ