পাতা:বংশ-পরিচয় (প্রথম খণ্ড) - জ্ঞানেন্দ্রনাথ কুমার.pdf/৩৩৬

এই পাতাটির মুদ্রণ সংশোধন করা প্রয়োজন।

Oo3 द३e-zद्वि5 । করিয়া লইত। এই সময় কালেক্টর লিখেন যে, চুয়াড়দিগকে অতি সামান্য চেষ্টায় দূর করা যাইতে পারে এবং তাঁহা হইলে দেশে শাস্তি সংস্থাপিত হয়। কিন্তু কালেক্টর মিষ্টার মাইহক্ষের সহিত জজ ম্যাজিষ্ট্রেট মিষ্টার গ্রেগরীর মনোমালিন্যহেতুই হউক আর মেদিনীপুরে সৈনিকের সংখ্যাল্পতাহেতুই হউক, এই সময় চুয়াড়দিগকে শাসিত করিবার কোন উপায়ই হইল না ; তাহারা পূর্ববৎ অবাধে লুণ্ঠন कद्विgऊ ब्लाब्नि । ফেব্রুয়াৱী মাস শেষ হইবার পূর্বেই চুয়াড়েরা মেদিনীপুরের উপকণ্ঠস্থিত কতকগুলি গ্ৰাম লুঠিয়া পুড়াইয়া দিয়া গেল এবং শাসাইতে লাগিল যে, কৃষ্ণপক্ষের অন্ধকার রজনীতে মেদিনীপুর সহর আক্রমণ করিবে । কালেক্টরের ভয় হইল, তাহারা তোষাখানা লুঠিয়া লইবে । কারণ তোষাখানায় তখন কেবল ২৭জন প্রহরী আছে। আক্রান্ত হইলে তাহারা যে পলায়ন না করিয়া যুদ্ধ করিবে সে সম্ভাবনা নিতান্তই সুদূরপরাহত। নিরুপায় হইয়া তিনি ৭ই মাৰ্চ তারিখে বোর্ডে লিখিলেন, চুয়াড়দিগকে তাড়াইবার কোন ব্যবস্থাই করা হইল না। তাহারা প্ৰতিদিন প্ৰজাদিগের উপর অত্যাচার করিতেছে। চুয়াড়দিগের অত্যাচারে প্রজারা গ্রাম ছাড়িয়া সহরে আসিয়া আশ্ৰয় লাইতে লাগিল। তাহদের অন্নের উপায় রহিল না। অনেকে বনে কাঠ কাটিয়া তাহাই বিক্রয় করিয়া জীবিকানিৰ্বাহ করিত, তাহারা ভয়ে বনে যাওয়া ত্যাগ করিল। ১৭৯৯ খৃষ্টাব্দের ১৬ই মার্চ তারিখে চুয়াড়েরা আনন্দপুর আক্রমণ করিয়া বহু রায়ত ও দুইজন সিপাহীর প্ৰাণসংহার করিল-অবশিষ্ট সিপাহীরা মেদিনীপুরে পলাইয়া আসিল, किङ् cभनौिभूब्र७ cष निब्राश्रम ब्रश्लि, ७यगन नटश् । ১৭ই মার্চ তারিখে কালেক্টর কর্ণেল ডানকে লিখিলেন যে, সেইদিন