পাতা:বংশ-পরিচয় (প্রথম খণ্ড) - জ্ঞানেন্দ্রনাথ কুমার.pdf/৩৪০

এই পাতাটির মুদ্রণ সংশোধন করা প্রয়োজন।

V0 er ቕ‹*ፃሩዋifቑb¥ | কিন্তু চুয়াড়দিগের অত্যাচারিনিবারণে আরও কালবিলম্ব হইয়াছিল । ১৮২০ খৃষ্টাব্দে হামিলটন লিখিয়াছিলেন-বাঙ্গালার অন্যান্য প্রদেশে বৃটিশ শাসনে শান্তি ও শৃঙ্খলা সংস্থাপিত হইলেও কলিকাতা হইতে ৩০ ক্রোশ মাত্র দুরবস্ত্রী এই স্থানে লোক নিরাপদ হয় নাই। এই বাগাড়ী অঞ্চলে প্ৰজারা যেন কোন রাজারই অধীন নহে, এমনই ভাবে ব্যবহার করিত । কেহ সাহস করিয়া তাহদের বিরুদ্ধে সাক্ষ্য দিতে যাইত না ; কারণ, তাহারা সুবিধা পাইলেই সাক্ষীকে হত্যা করিয়া প্ৰতিহিংসাপ্রবৃত্তি চরিতার্থ করিতে ইতস্ততঃ করিত না। ইহারা অধিবাসিগণের মধ্যে বিবাদে ও অর্থলোভে এক পক্ষ অবলম্বন করিয়া বিপক্ষের প্রাণনাশ করিত। অন্যান্য উপায়ে ইহাদিগের অত্যাচারের প্ৰতীকার করা অসম্ভব হইলে শেষে গভর্ণর জেনােরলের অধীনে এক জন কৰ্ম্মচারীকে ক্ষমতা দিয়া অত্যাচার-নিবারণের ভার দেওয়া হয়। মিষ্টার ওকলী নামক একজন কৰ্ম্মচারী সেই ভার প্রাপ্ত হয়েন। তিনি প্ৰথমে সন্ধান করিয়া দস্যনেতৃগণের নাম সংগ্ৰহ করেন। উদ্দেশ্যঅন্যান্য চুয়াড়দিগকে ক্ষমা করা হইবে, কিন্তু দুষ্কৃত দলপতিদিগকে ক্ষমা করা হইবে না। তাহার পর তিনি দাসু্যদিগের আহাৰ্য্য রসদ পাইবার পথ রুদ্ধ করিতে লাগিলেন ও দেশবাসিগণকে তাহার সাহায্যাৰ্থ উৎসাহিত করিতে লাগিলেন। দেশবাসীরা কেবল চুয়াড়দিগের ভয়ে এতদিন , সব অত্যাচার সন্থা করিয়াছে—প্ৰতীকারের পথ খুজিয়া “পায় নাই। এখন মিষ্টার ওকলীকে চুয়াড়-দলন-কাৰ্য্যে প্ৰবৃত্ত দেখিয়া তাহারা সাগ্রহে তাহার সাহায্যাৰ্থ অগ্রসর হইল। এই BBBDB DBDBK DBBBBL DDD DBBD DSDD DB BDDBD ভঞ্জভূমি পরগণায় পাইকবিদ্রোহে সরকারকে আবার বিব্রত হইতে হইল । সুখের বিষয়, এই বিদ্রে। এ অল্পদিনেই দমিত হইয়াছিল।