পাতা:বংশ-পরিচয় (প্রথম খণ্ড) - জ্ঞানেন্দ্রনাথ কুমার.pdf/৩৪২

এই পাতাটির মুদ্রণ সংশোধন করা প্রয়োজন।

VS) o বংশ-পরিচয় । রাধানগর হইতে রপ্তানী হইত। ১৭৬৮ খৃষ্টাব্দে রেসিডেণ্ট রেশমের চাষ বাড়াইবার আশায় তুতগাছের চাষের জন্য সন্তাদরে জমি বিলি করিয়া কাশীজোড়া, কুতবপুর, নাড়াজেল-এই সব স্থানের রেশম ব্যবসায়ীদিগকে মেদিনীপুরে আনিয়া বাস করাইবার চেষ্টা করেন। পরবৎসরও তিনি এইরূপ চেষ্টা করিলে ক্ষীরপাই হইতে কতকগুলি ব্যবসায়ী মেদিনীপুরে আসিয়া বাস করিতে আরম্ভ করে। ১৭৭০ খৃষ্টাব্দে ইষ্ট ইণ্ডিয়া কোম্পানীর ডিরেক্টরগণ কাপড়ের বর্ণের ও “জমী”র উন্নতিসাধন জন্য বিলাত হইতে একজন বিশেষজ্ঞকে মেদিনীপুরে পাঠাইয়াছিলেন। ১৭৭৭ খৃষ্টাব্দে মেদিনীপুরে এক জন বাণিজ্য রেসিডেণ্ট নিযুক্ত হয়েন ; তাহাতে মনে হয়—যে ব্যবসা বাড়িয়াছিল ; BD YS DBBB DDDDBD DL BBDBBB S DBDBBD DDBDS এই সময় ফরাসীরাও মেদিনীপুরে ব্যবসা করিতেন। ঘাটালে, ক্ষীরপাইতে এবং জলেশ্বরের নিকটে মোহনপুরে ফরাসীদিগের দুইটী ছোট কুঠী ছিল। মোহনপুরে সাদা কাপড়, আর ক্ষীরপাইতে রেশমী ও সুতী কাপড় প্ৰস্তুত হইত। দুইটি আড়াই চন্দননগরের শাসনকৰ্ত্তার অধীনে ছিল ; আড়ং হইতে দালালদিগকে দাদন দেওয়া হইত, দালালের প্রায়ই আড়ংয়ের নিকট দায়িক হইয়া পড়িত এবং তাহাদিগের নিকট হইতে টাকা আদায়ের জন্য সময় সময় ফরাসী দিগকে ইংরাজের শরণা লইতেও হইত। ১৭৭০ খৃষ্টাব্দে একবার খেজুরীতে ফরাসী দিগকে প্রচুর চাউল সুংগ্ৰহ করিতে দেখিয়া ইংরাজদিগের মনে আশঙ্কা জন্মেফরাসী সেনা আসিবে। ইংরাজ সেনা ও সে জন্য সুসজ্জিত হইয়াছিল। কিন্তু শেষে যখন বর্ষা পৰ্য্যন্ত ফরাসী সেনার সাড়া শব্দ পাওয়া গেল না, তখন বুঝা গেল, মিথ্যা আশঙ্কায়-সরকারদোতির মধ্যে মনোমালিন্তের नक्षाद्र कुद्देम्नाछिल ! । ८ उभg