পাতা:বংশ-পরিচয় (প্রথম খণ্ড) - জ্ঞানেন্দ্রনাথ কুমার.pdf/৩৭১

নাড়া জোলি-রাজবংশ । €)ዩ98 রাণীর পক্ষে প্ৰজাদিগের নিকট হইতে সদরখাজনা আদায় করাও দুঃসাধ্য বুঝিতে পারিয়া ইংরাজ সরকার মেদিনীপুর রাজ্যের খাজনা ১ লক্ষ ১১ হাজার ৭ শত ৯৭ টাকা ৮ আনা ৮ গণ্ড হইতে ৮৫ হাজার টাকা নিৰ্দ্ধারিত করিলেন। কিন্তু রাণী শিরোমণি এ জমাও স্বীকার না করিয়া মেদিনীপুর রাজ্যের ঐ পরগণা দানপত্রদ্বারা আনন্দলালকে দান করিলেন । সে দানপত্রের তারিখ ২৭শে ड्यां5, $२०१ वशीक्ष, ইংরাজী ৩০শে জুন, ১৮০০ । এই দানপত্র ৩০শে জুলাই তারিখে রেজেষ্টারী করা হয় এবং এই দলিলের বলেই আনন্দলাল “রাজা” হয়েন । আনন্দলাল উভয় জমীদারীর মালেক হইয়া জমীদারীর BD uDDBBDBS BDBDB S DDDD DDBBBDBDS BBBD TDBDuDuB DDD bलेिन । এই সময় নানা লোকের মন্ত্রণায় রাণী শিরোমণি রাজ্যলোভে প্রদত্ত জমীদারী পাইবার জন্য মামলা দায়ের করিলেন । এই মোকদ্দমা শেষ হইবার পূর্বেই ১২১৭ বঙ্গাব্দের জ্যৈষ্ঠ মাসে রাজা আনন্দলালের মৃত্যু হইল। তাহার সন্তান না থাকায় তিনি মৃত্যুর পূর্বে এক দানপত্ৰ ( হেবানামা ) করিয়া যান ; ত দ্বারা মেদিনীপুর রাজ্যের চারি পরগণা কনিষ্ঠভ্ৰাতা মোহনলালকে ও আর এক হেবানামার দ্বারা পৈত্রিক সম্পত্তি নাড়া জোলি জমীদারী অপর ভ্ৰাতা নন্দলালকে দিয়া যান । আনন্দলালের মৃত্যুর পর মোকৰ্দমায় মোহনলাল খানকে পক্ষভুক্ত করিয়া লওয়া হয় । ১৮১১ খৃষ্টাব্দের ৩০শে মার্চ তারিখে নিম্ন আদালতে মামলার বিচার হইয়া যাইলে সদর দেওয়ানী আদালতে আপীল রুজু श्रेल ; ख्यांनीटन ब्रागैौद्ध खग्र श्झेनि । कांद्रन नद्ध ८७ग्रार्नौ स्त्रांतांनऊ সাব্যস্ত করিলেন,-হিন্দু বিধবা কোন মতেই স্বামীর মৃত্যুতে প্ৰাপ্ত সম্প