পাতা:বংশ-পরিচয় (প্রথম খণ্ড) - জ্ঞানেন্দ্রনাথ কুমার.pdf/৪০

এই পাতাটির মুদ্রণ সংশোধন করা প্রয়োজন।

Vo च-9°द्वेि5 ।। জন্য এক বিরাট সভার আহবান করেন। মহারাজাধিরাজ বাহাদুর i BDD BBDDBDBD DBDDBBD S BiBD DBBBD DD DDDSDDDuS স্বরে বলিয়াছিলেন যে, অন্ততঃ কলিকাতা সহরে যাহাতে প্ৰকৃত স্বায়ত্ত শাসন প্ৰবৰ্ত্তিত হয় তাহার সময় আসিয়াছে। আমরা প্ৰকৃত স্বায়ত্ত শাসনই চাই, ভূয়া স্বায়ত্ত শাসন চাহি না । বঙ্গ-সাহিত্যে মহারাজাধিরাজ বাহাদুরের অসীম অনুরাগ। তিনি কেবল সাহিত্যের অনুরাগী ও পৃষ্ঠপোষক নহেন, স্বয়ং একজন সুলেখক । ইনি বাঙ্গালা মাসিকপত্রেও লিখিয়া থাকেন। ‘ভারতবর্ষ’ নামক মাসিক পত্রে তদারচিত “যুরোপ ভ্ৰমণ” ধারাবাহিক বাহির হইয়াছিল। ১৯১৫ খৃষ্টাব্দের এপ্রেল মাসে বৰ্দ্ধমান সহরে মহারাজাধিরাজ বাহাদুরের আহবানে “অষ্টম বঙ্গীয়-সাহিত্য সম্মিলনে”র অধিবেশন হয়। এই অধিবেশনে বাঙ্গালার বিভিন্ন স্থান হইতে প্ৰায় দেড় হাজার প্ৰতিনিধির সমাবেশ হইয়াছিল। মহারাজাধিরাজ বাহাদুর স্বয়ং “অভ্যর্থনা-সমিতির” সভাপতি হইয়াছিলেন। তিনি সম্মিলনের প্ৰতিনিধিবর্গের অভ্যর্থনা-প্রসঙ্গে যে ক্ষুদ্র বক্ততা করিয়াছিলেন তাহাতে তাহার অকপট দেশগ্ৰীতি, বঙ্গ-সাহিত্যের প্রতি অসামান্য অনুরাগ, বাঙ্গালার সমাজ, বাঙ্গালার ধৰ্ম্ম, বাঙ্গালার অতীত গৌরব প্ৰভৃতির প্রতি অশেষ শ্ৰদ্ধা ফুটীয়া উঠিয়াছিল। শান্তি-সংসদের কাৰ্য্যে বাঙ্গালার শাসন-পরিষদের তদানীন্তন অমাত্য স্যর সত্যেন্দ্ৰপ্ৰসন্ন সিংহ ( এক্ষণে লড়র্ক সিংহ ) বিলাত গমন করিলে বাঙ্গালা গভৰ্ণমেণ্ট মহারাজাধিরাজ বাহাদুরকে তঁহার স্থলে বাঙ্গালা শাসন পরিষদের অন্যতম অমাত্য-পদে বৃত করেন। তদবধি তিনি শাসনপরিষদের অমাত্য-পদে অধিষ্ঠিত থাকিয়া দেশশাসন-কাৰ্য্যে গভর্ণমেণ্টেৱ সহযোগিতা করিতেছেন।