পাতা:বংশ-পরিচয় (ষষ্ঠ খণ্ড) - জ্ঞানেন্দ্রনাথ কুমার.pdf/৪৫৩

এই পাতাটির মুদ্রণ সংশোধন করা প্রয়োজন।

খ্যা বাহাদুর সৈয়দ আব্দুল লতিফ ৩৭, ৭ সমাজের কোন সমস্যা উপস্থিত হইলে আমি আপনার পরামর্শ পাই, ইহা আমার পক্ষে অত্যন্ত আনন্দের বিষয় । গত যুদ্ধের সময় তিনি যে সুকাৰ্য্য করিয়াছিলেন, তাহা ভারতের প্ৰধান সেনাপতি-প্রেরিত সংবাদে ১৯১৯ সালের ২৮শে জুলাই তারিখের GINSON গেজেটে প্ৰকাশিত বিবরণে স্বীকৃত হইয়াছে। ১৯১৭ সালে রাজনৈতিক মামলার আসামীদের বিচারার্থ যে বিশেষ আদালত ( Special tribunal) গঠিত হইয়াছিল তিনি তাহার কমিশনার হইয়াছিলেন। ১৯১৮ সালে তিনি বাঙ্গাল গবৰ্ণমেণ্টের রাজস্ব বিভাগের আণ্ডার সেক্রেটারী ছিলেন । ১৯২১ সালে শাসন-সংস্কার প্রবৰ্ত্তিত হইলে তিনি বাঙ্গাল গবৰ্ণমেণ্টের সহকারী সেক্রেটারী নিযুক্ত হন । অবকাশকালে তিনি সাহিত্যের অনুশীলন করিয়া থাকেন। ইংরাজী ইতিহাস, ভূতত্ত্ব, স্থাপত্য, আইন ও শিক্ষা-বিষয়ক গ্ৰন্থাদি তিনি পাঠ * Cse I v Qative “influence of the French Revolution on English Poetry” পুস্তকখানি এরূপ চিত্তাকর্ষক হইয়াছে যে, তাহা ইংলণ্ডের প্রধান প্ৰধান লেখকদের পর্য্যন্ত দৃষ্টি আকর্ষণ করিয়াছে। ১৯০৭-০৮ সালের মধ্যে তিনি শিক্ষাবিষয়ে অনেকগুলি প্ৰবন্ধ লিখিয়াছিলেন। সেগুলি শিক্ষা-বিভাগীয় লোকের নিকট অত্যন্ত সমাদৃত হইয়াছিল। তিনি বাখরগঞ্জের চন্দ্ৰদ্বীপ রাজ্য সম্বন্ধে অনেক গবেষণা করিয়াছেন এবং সে সম্বন্ধে তিনি যে সকল প্ৰবন্ধ লিখিয়াছেন তাহা “Dacca Review'C's artfive astCs “Land Tenures in Bengal” S“Elements of Mohamedan Law” Nint gérife, আইনের গ্ৰন্থ তিনি লিখিয়াছেন । তিনি ১৯২৪ সালে ভারতের ধান \s 5ĩSơĩ ${<giảì *s(xã “Economic Aspect of the Indian Rice Export Trade” নামক গবেষণাপূর্ণ একখানি পুস্তক লিখিয়া দেশের লোকের চক্ষু খুলিয়া দিয়াছেন। ইহা বিলাতে সমাদৃত হইলে