পাতা:বংশ-পরিচয় (ষষ্ঠ খণ্ড) - জ্ঞানেন্দ্রনাথ কুমার.pdf/৮৫

এই পাতাটির মুদ্রণ সংশোধন করা প্রয়োজন।

চৌদ্দারশীর জমিদার বংশ । DD LDL DBBDDDD DBB BB uBBB DDD DBB DDuDDuBBB SsK করিয়া ফলাদি ও দুগ্ধ সন্ন্যাসীর নিকট দিয়া করযোড়ে দাড়াইয়া । রহিলেন । সন্ন্যাসী ঐ সকল দ্রব্য দেখিয়া হাসিয়া বলিলেন, “কি হে বাপু আজ এত আয়োজন কেন ? কোন মানসা আছে বুঝি ” “আঙ্গে হঁ। তাই ছিল, আপনি দয়া করিয়া গ্ৰহণ করিলে বড়ই সুখী হইব । শুনিলাম। আপনি কাল দয়া করিয়া এ গরীবের ছেলেটকে কি মহাবস্তু কবচে ধারণ করিতে দিয়াছেন, আমার নিতান্ত সৌভাগ্য না হইলে আপনার মত মহাপুরুষের কৃপা হইবে কেন, আপনি নিজ গুণে যখন এতদূর করিয়াছেন, তখন আপনার ভক্তের বাসনা অবশ্যই পূর্ণ করিবেন ।” সন্ন্যাসী সহস্য বদনে বলিলেন “ভক্তের বাসনা ভগবান অবশ্য পূর্ণ করিবেন, তোমরা এখানে উপবেশন কর।” এই বলিয়া সন্ন্যাসী ঠাকুর ফলগুলি স্বহস্তে প্ৰস্তুত করিয়া দুগ্ধ সহ ইষ্টদেবকে নিবেদন করিয়া দিলেন এবং তাহা হইতে নিজে কিছু গ্ৰহণ করিয়া বাকী সমস্ত উদ্ধব ও তাহার পিতাকে দিয়া বলিলেন, “তোমরা এখানে বসিয়াই প্ৰসাদ পাও ৷” সন্ন্যাসীর আজ্ঞানুসারে তাহাই হইল । পরে সন্ন্যাসী উদ্ধবের পিতাকে বলিলেন, “রঘুরাম! তুমি, ভাগ্যবান লোক না হইলে এমন রত্ন লাভ হইবে কেন ? তুমি কিছু বুঝিতে পার নাই যে উদ্ধব তোমার কি অমূল্য রত্ন । তাহা, তোমার বুঝিবার শক্তি হইবে না। উদ্ধাব পূর্ণবস্থা প্ৰাপ্ত হইলে এই জঙ্গলময় দেশ। ইহার সৌরভে আমোদিত হইবে । আমি ইহাকে, যে বস্তুটী দিয়াছি তাহা যত্নপূর্বক রক্ষা করিতে পারিলে সৰ্ব্ববিষয়ে, আশানুরূপ ফল লাভ হইবে।” এই কথার পর পিতা পুত্ৰে সন্ন্যাসী ঠাকুরকে প্ৰণাম করিয়া পদধূলি গ্ৰহণান্তর বাসায় ফিরিলেন। পিতাপুত্রের মনে বড়ই শান্তি ছিল, তাই রাত্রিতে উভয়ে গাঢ় নিদ্রায়