পাতা:বংশ-পরিচয় (ষোড়শ খণ্ড) - জ্ঞানেন্দ্রনাথ কুমার.pdf/৭১

এই পাতাটির মুদ্রণ সংশোধন করা প্রয়োজন।

छांदी প্ৰতাপপুরের বসুবংশ (S ম্যানেজারের কাজ করেন। ১৯০৩ সালের জানুয়ারি মাসে সাব ডেপুটি ম্যাজিষ্ট্রেট-পদ প্ৰাপ্ত হন। সর্বপ্রথম পাটনায় থাকিয়া ইনি সাহাবাদ জেলায় বকসার মহকুমায় বদলি হন। পরে ১৯০৪ সালে অক্টোবর DBDB BBD DBDDBDD TOeOBK DBDBD DBBBL DBBD BBDD DDDBBD সুপারিশে পুলিনবিহারী হুগলীতে বদলি হইলেন। এই সময় মিঃ ডি-এম কেরি। হুগলীর কালেক্টর ছিলেন । ইনি বড় জবরদস্ত অফিসার ছিলেন। কিন্তু পুলিনবিহারী অতি অল্পসময়েই কৰ্ম্মকুশলতার প্রভাবে তাহার বিশেষ প্রীতিভাজন হইলেন । এমন কি, একটা নামজাদা ডাকাতের দল ধরাইয়া দেওয়ায় কেরি সাহেব পুলিনবিহারীকে ডেপুটি সুপারিন্টেণ্ডেণ্ট অফ পুলিশ-পদে মনোনীত করিবার গভীর ইচ্ছা প্ৰকাশ করেন। কিন্তু পিতার অমত হওয়ায় সেই পদ লাইতে স্বীকৃত হন নাই। আরও ১ বৎসর পরে খাসমহল ও সমস্ত জেলায় সেটেলমেণ্টের কাৰ্য্য-ভার প্রাপ্ত হন। তদানীন্তন কলেক্টর মিঃ বি-দে পুলিনবিহারীর কাৰ্য্যদক্ষতায় অতীব সন্তুষ্ট হইয়া সরকারের নিকট র্তাহাকে ডেপুটি ম্যাজিষ্ট্রেটের পদে উন্নীত করিবার জন্য মনোনীত করেন । এইরূপে তিনি আরও দুইবার ডিভিসনাল কমিশনারদিগের দ্বারাও মনোনীত হইয়াছিলেন। পরে ১৯০৮ সালে মেদিনীপুরে স্থানান্তরিত হইয়া কিছুকাল সেখানকার ছোট সেটেলমেণ্টের কাৰ্য্যের ভার প্রাপ্ত হন। এই সময় মিঃ ডি ওয়েষ্টন ( পরে বিহার উড়িষ্যার বোর্ড অব রেভেনিউএর মেম্বর হয়েনা) মেদিনীপুরের কলেক্টর। তিনি পুলিনবিহারীকে ভালবাসিতেন। এখানে কিছুদিন থাকিবার পর তিনি কালাজরে আক্রান্ত হন এবং কয়েক মাস ভুগিয়া মাত্র ত্রিশ বৎসর বয়সে প্ৰাণত্যাগ করেন । পুলিনবিহারীর দুইটী কন্যা ও একটী পুত্ৰ জীবিত ও একটী কন্যা। 5