পাতা:বংশ-পরিচয় (ষোড়শ খণ্ড) - জ্ঞানেন্দ্রনাথ কুমার.pdf/৭৩

এই পাতাটির মুদ্রণ সংশোধন করা প্রয়োজন।

হুগলী প্ৰতাপপুরের বসু বংশ ) .ر পদ লাভ করেন । ১৯২১ ৷৷ ২২ সালে কালাজ্বরে ভূগিয়া ইহার ভ্ৰাম্যমান কৰ্ম্মচারীর যোগ্যতা নষ্ট হইয়া যাওয়ায় ইনি ১৯২৩ সালে ল্যাণ্ড রেকর্ডস বিভাগের সুপারিনটেনডেন্ট-রূপে হেড কোয়াটাসে বদলী হন। সময়ে সময়ে ট্রেজারী অফিসার এবং এসিষ্টাণ্ট ম্যানেজারের পদে কাৰ্য্য করিবার পর ১৯৩১ সালের নভেম্বর মাসে ইনি দ্বিতীয় এসিষ্টাণ্ট ম্যানেজারের পদে উন্নতি হইয়াছেন । ইনি হাতোয়া-রাজের একজন সুযোগ্য ও বিশ্বাসী কৰ্ম্মচারী । খাজনা এবং জমী-সংক্রান্ত বিভাগ হঁহার হস্তেই ন্যস্ত আছে। কমিশনার ও জিলা-ম্যাজিষ্ট্রেট হাতোয়ারাজের অফিস পরিদর্শন করিয়া ইহার কাজে সন্তোষ প্ৰকাশ করিয়াছেন । প্ৰভুপাদ বিজয়কৃষ্ণ গোস্বামীর শিষ্য বরদাকান্তের শিষ্যত্ব গ্ৰহণ করিয়া ইনি ইদানীং পূজাৰ্চনায় অনেকটা সময় অতিবাহিত করেন। } অনিলবিহারী ১৯০৫ সালে ফেব্রুয়ারী মাসে কলিকাতার বাগবাজারনিবাসী স্বৰ্গীয় ভবনাথ সেনের তৃতীয় পুত্ৰ হেমনাথ সেনের জ্যেষ্ঠা কন্যা বিভাবতীকে বিবাহ করেন । ১৯১৬ খৃঃ বিভাবতী মারা যান। ইহার এক পুত্র ও দুই কন্যা জীবিত এবং এক পুত্ৰ মৃত—( ১ ) নীলিমাজন্ম বাগবাজার, ১০ই এপ্রিল ১৯১১ সােল। ১৯২৩ সালের জুলাই মাসে ইহার কলিকাতা ইটালি-নিবাসী শ্ৰীমান বিষাদেন্দু বিশ্বাসের সহিত বিবাহ হয় । দুঃখের বিষয়, মধ্যে মধ্যে উন্মাদ-রোগগ্ৰস্ত হওয়ায় দুইবার ইহাকে রাচির মানসিক আতুরালয়ে বাস করিতে হইয়াছে। একটি পুত্র-সন্তান সপ্তম মাসে প্রসব করিয়া রক্তহীনতা হেতু ২৮ ৷৷ ১২৩৪ তারিখে শুক্রবার ইহার অকাল-মৃত্যু হয়। শিশু পুত্রটি আন্দাজ ১ ঘণ্টা কাল জীবিত ছিল। (২) কমলা-জন্ম বাগবাজার, ২৭শে ডিসেম্বর ১৯১২ সাল। ১৯২৫ সালে কলিকাতা গড়পারের শ্ৰীযুক্ত অরিন্দম মিত্রের জ্যেষ্ঠ পুত্ৰ শ্ৰীমানা মোহনচাদ মিত্রের সহিত ইহার বিবাহ হইয়াছে। মোহনচাদ দালালের কাজে নিযুক্ত আছেন। ইহার মাতামহ 9বৈকুণ্ঠনাথ দত্ত একজন নাম