পাতা:বংশ-পরিচয় (সপ্তদশ খণ্ড) - জ্ঞানেন্দ্রনাথ কুমার.pdf/১৭৯

এই পাতাটির মুদ্রণ সংশোধন করা প্রয়োজন।

হাজি আবদুর রশিদ খা S 80 প্রভাবে দেশের লোকের দুরবস্থার কথা তাহার মনকে বিচলিত করে । তিনি ভারতবাসীর ন্যায্য অধিকার-লাভের জন্য অসহযোগ আন্দোলনের প্ৰধান অঙ্গস্বরূপ খিলাফৎ আন্দোলনে যোগদান করেন এবং ১৯২০ সনে তিনি গভর্ণমেণ্টের সহিত সকল সংশ্রব ত্যাগ এবং “খান সাহেব।” উপাধিও প্ৰত্যাহার করেন । এই সময় হইতেই দেশবন্ধুর সহিত র্তাহার। আন্তরিক বন্ধুত্ব জন্মে । অসহযোগ আন্দোলনে তিনি দেশবন্ধুর দক্ষিণহস্তরূপে কাৰ্য্যাদি। পরিচালনা করিতে থাকেন । ১৯২০ সনে কলিকাতা টাউনহলে যে খিলাফৎ Conference এর অধিবেশন হয়, তাহাতে তিনি সভাপতি নির্বাচিত হইয়াছিলেন । ১৯২১ সনের ডিসেম্বর মাসের ১০ তারিখ ১০৮ ধারা অনুসারে রাজনৈতিক আন্দোলন হইতে বিরত থাকার জন্য গভর্ণমেণ্ট কর্তৃক জামিন মুচলেখা দেওয়ার জন্য আদিষ্ট হইলে তিনিতাহাতে অস্বীকৃত হইয়া হাসিমুখে এক বৎসরের জন্য কারাবাস বরণ করেন। ১৯২৩ সালে তিনি স্বরাজ্য দলের নির্দিষ্ট নীতি সম্পূর্ণ অনুমোদন করিয়া স্বরাজ্যদলে যোগদান করেন এবং নোয়াখালি হইতে বঙ্গীয় ব্যবস্থাপক সভার মেম্বর নির্বাচিত হন । দেশবন্ধু তাহার আদর্শ ও আন্তরিকতায় মুগ্ধ হইয়া তাহাকে স্বরাজ্য দলেয় Secretary নিযুক্ত করেন। ১৯২৫ সালে দেশবন্ধু তাহাকে কলিকাতাবাসী করদাতাগণের হিতসাধনে প্ৰকৃত উপযুক্ত পাত্রে বিবেচনা করিয়া referevo KSCfCSCNS Second Deputy ΕχecιιθίνΘ Officer এর পদে অধিষ্টিত করিতে বিশেষ সাহায্য করেন। এই দায়িত্বপূর্ণ কাৰ্য্য তিনি এত বিচক্ষণতার সহিত পরিচালন করিয়াছেন (R, ASAfs Pfel fTsf Ist Deputy Executive Officer-N °Cf উন্নীত হইয়াছেন। তঁহার তিনটি পুত্র এবং পাঁচটি কন্যা। প্ৰথমা কন্যা রাজিয়া থাতুনের পরিণয় কুমিল্লার স্বনামখ্যাত জমীদার ও কংগ্রেস