পাতা:বংশ-পরিচয় (সপ্তদশ খণ্ড) - জ্ঞানেন্দ্রনাথ কুমার.pdf/২২৪

y V ংশ-পরিচয় ইহা ছাড়া বেঙ্গলী ব্যাটালিয়ন, প্যাটুিয়াটিক মোটর য়্যাম্বুলেস, আওয়ার rড, কুইনস সিলভার ওয়েডিং ফাণ্ড প্রভৃতিতে অর্থ দান করেন । কলিকাতায় দ্বিতীয়বার যে যুদ্ধ ঋণ কমিটি হয়, তাহা সাফল্যমণ্ডিত করিবার জন্য বিশেষ পরিশ্রম করেন। যুদ্ধের সময় কতকগুলি দুষ্টলোকে ইংরাজ সরকারের বিরুদ্ধে হীন প্রচারকাৰ্য্য করিতেছিল, রায় বাহাদুর সেই সময়ে তাহদের কাৰ্য্যে বাধা দিতে এবং ভারতীয় বণিক সম্প্রদায়কে বিরুদ্ধবাদীদের প্রভাব হইতে দূরে রাখিতে প্ৰাণপণ চেষ্টা করিয়াছিলেন। ১৯১৯ সালের এপ্রিল মাসে কলিকাতায় সত্যাগ্ৰহ আন্দোলন আরম্ভ হইলে বাঙ্গালার মহাজন সভার সেক্রেটারীরূপে তিনি উহা দমন করিবার জন্য বিশেষ চেষ্টা করেন । রাউলাট আইনের বিশদ ব্যাখ্যা করিয়া বাঙ্গালা ভাষায় ৫ পাঁচ হাজার পুস্তিকা বিতরণ করেন ও তাহাতে বিশেষ ফল হয় । গ্ৰাণ্ড ট্রাঙ্ক ক্যানাল কাটিবাব সুন্দর পথ প্ৰদৰ্শন করেন, উহাতে এক কোটি টাকা জনসাধারণের বাচিয়া যায় । বেঙ্গল পঞ্জশিল্পের পরামর্শ বোর্ডের সদস্যরূপে কাৰ্য্য করেন । ইনি পরম রাজভক্ত এবং রাজনীতিক্ষেত্রে মধ্যপন্থী । ১৯২৩ সালে ডেপুটী সেরিফরূপে কাৰ্য্য করেন । ১৯১৫ সালে একাকী বসিবার অধিকার পাইয়া অনারারি প্রেসিডেন্সী भJाख्त्रिtछेछे श्न ! দ্বিতীয় দফা যুদ্ধঋণ কমিটিতে কাৰ্য্য করেন। বেকার কমিটির সদস্য। সিটি ইমপ্রকৃভমেণ্ট ট্রাষ্টের সদস্ত। মৃত শুষ্ক কমিটির সদস্য । ঢাকা জেলার মুনসীগঞ্জ মহকুমায় ৫ হাজার টাকা ব্যয়ে একটি মহিলা ওয়ার্ড প্ৰতিষ্ঠা করেন । ১৯২৩ সালে বাঙ্গালার গবর্ণর উহার উদ্বোধন दCइब्न्म !