পাতা:বংশ-পরিচয় (সপ্তদশ খণ্ড) - জ্ঞানেন্দ্রনাথ কুমার.pdf/২৮৫

এই পাতাটির মুদ্রণ সংশোধন করা প্রয়োজন।

খান বাহাদুর কাজেমদীন আহমদ সিদ্দিকী S8S করেন নাই, গবৰ্ণমেণ্ট তাহার জীবন রক্ষার জন্য সাদা পোষাক পরিহিত পুলিশ দিতে চাহিয়াছিলেন, কিন্তু তিনি ধন্যবাদের সহিত গবৰ্ণমেণ্টের MOYD SYzGGD DBS ১৯০৮ সালের জুন মাসে ঢাকায় ভারতীয় মুসলয়ান লীগের পূর্ববঙ্গীয় প্ৰাদেশিক শাখা প্রতিষ্ঠিত হইলে খান বাহাদুরকে উহার সভাপতি ও পরলোকগত নবাব স্যার খাজা সলিমুল্লাকে উহার সম্পাদক নির্বাচিত করা হয় । তিনি বরাবরই এই লীগের সভাপতি ছিলেন । এই লীগ হইতে সৰ্ব্ব প্ৰথমে ১৯০৮ সালের ৯ই জুলাই পূর্ববঙ্গের ছোটলাট স্যার চালর্স ষ্টয়ার্ট বেলিকে অভিনন্দন পত্র দেওয়া হইয়াছিল। সেই অভিনন্দন পত্র তিনি স্বয়ং পাঠ করিয়াছিলেন । অভিনন্দনের কিয়দংশ এই স্থানে উদ্ধৃত হইল “আমরা এমন এক সমিতির প্রতিনিধি যাহার’ শাখা পাঞ্জাব, বেহার এমন কি ইংলণ্ড পৰ্য্যন্ত বিস্তৃত হইয়াছে। ভারতের সর্বত্র এই সমিতির কাৰ্য্যক্ষেত্র প্রসারিত হইবে । গবৰ্ণমেণ্টের সাধু উদ্দেশ্যের কথা সর্ব সাধারণের গোচর করাই এই সমিতির প্রধান উদ্দেশ্য । ইহা ছাড়া প্রজাবর্গের কষ্ট ও অভাব অভিযোগের প্রতি গবৰ্ণমেণ্টের দৃষ্টি আকর্ষণ করাও উদ্দেশ্য। রাজা ও প্ৰজার মধ্যে সদ্ভাব ও প্রীতির বন্ধন দৃঢ় করিবার জন্যই আমাদের এই সমিতি প্ৰতিষ্ঠিত হইয়াছে। এই প্ৰাদেশিক শাখা মাত্র এক মাস হইল প্রতিষ্ঠিত হইয়াছে, এখন ইহার শৈশবাবস্থা বলিয়া এই সভা বিশেষ কোন কাজ করিতে পারে নাই ; তবে আপনার গবৰ্ণমেণ্টের সাহায্য পাইলে নিশ্চয়ই ইহা স্বসমাজ, গবৰ্ণমেণ্ট ও জনসাধারণের অনেক কাজ করিতে পরিবে ।” মুসলমান লীগের সভাপতিরূপে ১৯০৯ সালে তঁহাকে অনেক কঠিন কঠিন সমস্যার সম্মুখীন হইতে হইয়াছিল। তন্মধ্যে একটি এই যে, টিটাগডের হিন্দুবা তথাকার একটি মসজিদ ধ্বংস করিবার জন্য ইচ্ছা! و ح