পাতা:বংশ-পরিচয় (সপ্তদশ খণ্ড) - জ্ঞানেন্দ্রনাথ কুমার.pdf/৩১০

এই পাতাটির মুদ্রণ সংশোধন করা প্রয়োজন।

8 &8 বংশ-পরিচয় । দৌহিত্রকে দলিল লিখিয়া দেন, যাহাতে তিনি ঐ ফাৰ্ম্মের সম্পূর্ণ মালিক হন এবং ১৯০৮ সালের ডিসেম্বর মাসে যে উইল করেন তাহাতে ঐ ফাৰ্ম্ম ও তৎসংক্রান্ত সমস্ত দেন পাওনা র্তাহার উক্ত দৌহিত্রকে দান করেন । পরেশ বাবু এখন নিজনামে ও “এস ডি দত্ত এণ্ড ঘোষা” নামেও কাজ করেন । । এই ফাৰ্ম্ম ভারতীয় এটণীদিগের মধ্যে একটি প্ৰসিদ্ধ ফাৰ্ম্ম এবং ১৮৭০ সাল হইতে বরাবরই শ্যামলধন বাবুর ফাৰ্ম্ম বড় ফাৰ্ম্মরূপে বড় বড় এষ্টেট ও বিবিধরকম মোকদ্দমা পরিচালনা করিতেছেন। প্ৰথমে শ্যামলধন বাবুজে, টি, হিউম সাহেবকে অংশীদার BBDB BD gggD DDBDB S DDDBBS BDYSuBDBD LLLLLL uS DDS কিছু দিন পরে হিউম সাহেব পৃথক হইয়া যান এবং Public Pro", secutor fevg an fof acersfira Nirvo Public l’rosecutor q可可汁丐 করিয়াছিলেন। । হিউম সাহেব চলিয়া যাইবার পর শ্যামলধন বাবু তাহার বৃহৎ অফিস প্ৰায় ২৫ বৎসর একলাই পরিচালনা করিয়াছিলেন । ১৮৯৫ খ্ৰীষ্টাব্দে যখন তাহার আটকেন্ড ক্লার্ক বাবু নলিনচন্দ্ৰ গুপ্ত এটর্ণিসিপ পরীক্ষায় পাশ হন, তখন তাহার অফিসে তিনি Cस्2iान्म द5Cद्रन्म ! ১৮৩০ খ্ৰীষ্টাব্দে প্ৰথম ৩নং স্কেলে খরচা পাইবার মামলায় কালীদেবী ওরফে অন্নপূর্ণা দেবী বনাম দেওয়ান রাধামাধব ব্যানাৰ্জীর ষ্টেট সম্বন্ধে মোকদ্দমায় শ্যামলধন বাবু মহামান্য হাইকোর্টের জাষ্টিস, নারিস, সাহেবের বিচারে জয়লাভ করিয়াছিলেন । গোপাল লাল শীলের উইলের মোকদ্দমায় ১৯০৩ সালের ৩রা সেপ্টেম্বর মহামান্য হাইকোটের জাষ্টিস, হাণ্ডারসন ও ষ্টিফেন সাহেবের হুকুমে তিনি তঁাহার। মক্কেলের মৃত গোপাললাল শীলের দ্বিতীয় পত্নী নয়াণ মঞ্জরী দাসীর পক্ষ হইতে এবং তঁাহারা ভাগিনেয়গণের তরফে অনুমোদিত একখানি উইলপত্ৰকে জাল বলিয়া সাব্যস্ত করিয়া দেন এবং