পাতা:বংশ-পরিচয় (সপ্তদশ খণ্ড) - জ্ঞানেন্দ্রনাথ কুমার.pdf/৭৮

এই পাতাটির মুদ্রণ সংশোধন করা প্রয়োজন।

R বংশ-পরিচয় করিবার পর ১৮৮৪ খ্ৰীষ্টাব্দের ২৪শে জুন তিনি আলিপুরে ওকালতী করিতে আরম্ভ করেন। যেদিন তিনি প্ৰথম আদালতে ব্যবহারাজীবরূপে উপস্থিত হন, সেদিন তাহার জীবনের উপর দিয়া সৌভাগ্য লক্ষ্মীর কৃপা-ধারা অন্যের অলক্ষিতে প্ৰবাহিত হইয়া যায়। কারণ ঐ ওকালতী হইতেই তাহার সুখ-সমৃদ্ধির সূচনা হয়। ১৯০৯ খ্ৰীষ্টাব্দের সেপ্টেম্বর মাসে গবৰ্ণমেণ্ট তাহাকে সরকারী উকিল পদে প্ৰতিষ্ঠিত করেন এবং এখন পৰ্য্যন্ত ঐ পদে প্ৰতিষ্ঠিত আছেন। সন ১৯২৩ খ্ৰীষ্টাব্দে গবৰ্ণমেণ্ট তাহার নানা সদগুণে বিমুগ্ধ হইয় তাহাকে “রায় বাহাদুর” উপাধি ভূষণে ভূষিত করিয়াছিলেন। র্তাহার জ্যেষ্ঠ কন্যার নাম—শ্ৰীমতী স্নেহলতা । স্নেহলতার সহিত হাইকোটের ভূতপূর্ব প্ৰধান বিচারপতি রমেশচন্দ্ৰ মিত্ৰ মহাশয়ের বংশীয় শ্ৰীযুক্ত অজয়নাথ মিত্রের বিবাহ হয়। অজয় বাবুর ছয়টি পুত্র, তন্মধ্যে মধ্যম পুত্ৰ শ্ৰীযুত রবীন্দ্রনাথ মিত্র ব্যারিষ্টার। অপর দুইটি পুত্ৰ জাৰ্ম্মাণীতে শিক্ষালাভ করিতেছেন। রায় বাহাদুরের জ্যেষ্ঠ পুত্রের নাম শ্ৰীযুত কিরণচন্দ্ৰ বসু। কিরণচন্দ্ৰ হাইকোটের এডভোকেট, আলিপুরে তিনি ওকালতী করেন। তিনি মেসাস ম্যাকিনন ম্যাকেঞ্জীর কেসিয়ার স্বৰ্গীয় হীরালাল ঘোষের পৌত্রীকে বিবাহ করেন। হীরালাল বাবুর পিতার নাম স্বগীয় অভয়চরণ ঘোষ ; তিনি সলিসিটর ছিলেন। কিরণ বাবুর এক পুত্র ও দুই কন্যা মায়ালতা ও ছায়ালতা ; পুত্রটির নাম—শ্ৰীমান সন্তোষকুমার বসু । কিরণবাবুর *2CS Sf 5 coal fisca Academy of fine artscas নিখিল ভারত প্ৰদৰ্শনীতে বহুবার প্রদর্শিত হইয়াছিল এবং তজ্জন্য তিনি প্রদর্শনী কর্তৃপক্ষ ও জনসাধারণের নিকট হইতে ভূয়সী প্ৰশংসা লাভ করিয়াছিলেন। তিনি চিত্রাঙ্কন বিদ্যায় বিশেষ সুনিপুণ এবং অনেক বিষয়েই তাহার বিশেষ অভিজ্ঞতা আছে। ইনি এত অল্প বয়সে যেরূপ