পাতা:বংশ-পরিচয় (সপ্তম খণ্ড) - জ্ঞানেন্দ্রনাথ কুমার.pdf/১৫৯

এই পাতাটির মুদ্রণ সংশোধন করা প্রয়োজন।

শ্ৰীপ্ৰকাশানন্দ সরস্বতী S ( S. হা হয়। উঠি লৈ আিন ৷ প্ৰকাশ:ানন্দ বললেন, “শঙ্করাচাৰ্য্য জগতের গুরু, তঁহাকে এত বড় কথা বলিবার আপনার কি অধিকার আছে ?” তখন মহাপ্ৰভু শঙ্করভায্যের বিশ্লেষণ কািরয়া তাহার নানাপ্রকার দোষ ও ক্ৰটি দেখাইতে লাগিলেন আর সেই বিরাট সন্ন্যাসিসজন্য চিত্ৰপুত্তলিকার ন্যায় মহাপ্রভুর ভাব ও যুক্তিময়ী বক্তৃতা শুনিতে লাগিলেন। প্ৰকাশান নদ বলিলেন, “শ্ৰীপাদ । আপনি যে অগাধ পণ্ডিত তাহার পরিচয় পাওয়া গ, ল, শঙ্কর-ভায্যের ও যে সমুদয় দোষক্ৰটি আপনি GJBDLDDSDS SJDLLDLL DDB S DDDDDDSS SqLDSBB BBB gO DD DBBS আমাদের কৌতুহল নিবৃত্ত করুন।” মহাপ্ৰভু বেদের এক একটি সূত্র ধরিয়া তাহার ব্যাখ্যা করিলেন । তাহার সারমর্ম এই যে, ভগবান ফাড়ৈশ্বৰ্য্যপূৰ্ণ-সচ্চিদানন্দময় । ভগবানে প্ৰেমই জীবের পরমপুরুষাৰ্থ । সন্ন্যাসিগােণর এবার আর বুঝিতে বাকি রহিল না যে, মহাপ্ৰভু শঙ্করাচাৰ্য্য অপেক্ষা ও বড়। তখন প্ৰকাশানন্দ মহাপ্ৰভুকে বলিলেন, “শ্ৰীপাদ ! এতদিন আপনার নিন্দা করিয়া আসিয়াছি। আজি বুঝিলাম আপনি সাক্ষাৎ নারায়ণ ও বেদ । বেদের যথার্থ ব্যাখ্যা আজ। আপনার মুখেই শুনিতে পাইলাম। আজ আমার দিব্য চক্ষু উন্মলিত হইয়াছে, আজি আমি সত্যই বুঝতে পারলাম যে, ভক্তিই ভগবানকে লাভ করিাবার একমাত্র সোপান । আজ হইতে আপনি আমার গুরু-আমি আপনার অধম শিস্য । শ্ৰীকৃষ্ণ ব্যতীত আর যে কোন সত্যবস্তু সংসারে নাই, আজি ইহা উপলব্ধি হইল।” তখন প্ৰকাশানন্দের অসংখ্য শিষ্যগণ “কৃষ্ণ” “কৃষ্ণ” বিলিয়া জয়ধ্বনি করিয়া উঠিলেন । মহাপ্ৰভুকে সন্ন্যাসিগণ মহাসমাদরে ভোজনে বসাইলেন। ভোজনান্তে মহাপ্ৰভু বাসায় চলি থ্রা গেলে সন্ন্যাসীদের মধ্যে মহাপ্ৰভু সম্বন্ধে নানা তর্ক