পাতা:বংশ-পরিচয় (সপ্তম খণ্ড) - জ্ঞানেন্দ্রনাথ কুমার.pdf/২১৭

এই পাতাটির মুদ্রণ সংশোধন করা প্রয়োজন।

ব্ৰহ্মানন্দ ভারতী Be ('; দিতেছিলেন, কিন্তু এক্ষণে ভাবের বসে এমন সমস্ত কথা বলিতে লাগিলেন যে, মহা প্ৰভু আর তাহ) হাসিয়া উড়া ইয়া দিতে পারিলেন না । তিনি নিৰ্ণিমেষলোচনে ব্ৰহ্মানন্দের ভাবা বেশি পরিদর্শন করিতে লাগিলেন । মহাপ্রভুর একটি মহাগুণ এই ছিল যে, লোকে তঁহাকে ভগবান, শ্ৰীকৃষ্ণ প্ৰভৃতি রূপে ব্যাখা করিলেও তিনি কিন্তু কখনও নিজেকে ভগবান বলিয়া প্ৰকটিত অথবা প্রচার কবিবার চেষ্টা করিতেন। না । মহা প্ৰভু এ বিষয়ে আত্মভাব গোপন করিতে পারিতেন। তিনি কখনও কাহার ও নিকট ধরা দিতেন না। তাই ব্ৰহ্মানন্দ যখন পুনঃ পুন: বলিতে লাগিলেন, “আজ আমার নিরাকার ভাব দূরে গিয়াছে, আজ আমি সম্মুখে সাক্ষাৎ শ্ৰীকৃষ্ণ দর্শন করিতেছি।” তখন মহাপ্ৰভু বলিলেন, “দেখুন জীবের যখন ভগবানে অপর ভক্তির উদয় হয়, তখন সে চারিদিকই কৃষ্ণময় দেখিয়া থাকে । কাজেই আপনি এও যে আজ চতুদিকে কৃষ্ণময় দেখিবেন তা হাতে আর আশ্চৰ্য্য কি QCS o“ সাৰ্ব্বভৌম বলিলেন, “ই। তাঁ! বাটে ! কিন্তু ভক্তি থাকুক। আর নাই। থাকুক, ভগবান শ্ৰীকৃষ্ণ যদি ছদ্মবেশে তাহার সম্মুখে উপস্থিত হন, তাহা হইলেও তাহার হৃদয়ে ভক্তির ভাব প্রকট হইয়া থাকে, সে bाद्रिनिक झ्यgभश्न cा९िश्ना ५ाg + ।” সার্বভৌমের এই কথা শুনিয়া প্ৰভু কর্ণে অঙ্গুলি দিয়া বলিলেন, “সাব্বভৌম চুপ কর, চুপ কর, অতিমাত্রায় স্থাত আর নিন্দ। একই কথা, EK KYE DD LLDB S ব্ৰহ্মানন্দ তবুও বলিতে লাগিলেন, “আজি মহাপ্রভুকে দেখিয়া আমার মনপ্ৰাণ শ্ৰীকৃষ্ণে এরূপ আকৃষ্ট হইয়াছে যে, আর আমার বিন্দুমাত্র সন্দেহ নাই যে, ভগবান শ্ৰীকৃষ্ণ ও মহাপ্ৰভু শ্ৰীগৌরাঙ্গ একই ব্যক্তি ।