পাতা:বংশ-পরিচয় (সপ্তম খণ্ড) - জ্ঞানেন্দ্রনাথ কুমার.pdf/২৯৭

এই পাতাটির মুদ্রণ সংশোধন করা প্রয়োজন।

*gशांलांद्र खभिद्ध-द९भ RS এবং সে সকল কতক কতক প্রয়োগ করিয়া দেখা গিয়াছে মন্ত্র গুলি প্ৰত্যক্ষ ফলপ্ৰদ। তিনি সৰ্পদষ্ট বহু ব্যক্তির প্রাণরক্ষা করিয়াছেন। মৃত সঞ্জীবনী বিদ্যা-প্ৰয়োগে বলাই দাসকে পুনজীবিত করেন। সে ছাদের উপর তইতে পড়িয়া মারা গিয়াছিল। চৈতন্যবাবু বহু পরিশ্রমে এক দিনের চেষ্টাসু প্ৰাণদান করেন। আবার ইনি এতাদৃশ মাতৃভক্ত ছিলেন যে, মাতার জীবিত কাল পৰ্য্যন্ত তাহার চরণোদক পান না করিয়া জল গ্ৰহণ করিতেন না। প্রয়োজনানুযায়ী বিদেশে যাইতে হইলে গোময়ের ভস্ম মাতৃপদোদকে সিঞ্চিত করত: তাহাই সঙ্গে লইতেন এবং যথারীতি পান করিতেন । এদিকে যেমন ভক্ত তেমনি আবার দোর্দণ্ড প্ৰতাপশালীও ছিলেন । শত্রুদমনে কিছুতেই দ্বিধা বোধ করিতেন না। তাজহাটের রামসুন্দর বাবুর সঙ্গে প্ৰথম যৌবন হইতে বিশেষ সৌহৃদ্য ছিল । উভয়ে একসঙ্গে বহুদিন শীকার আদি ও গীত-বাদ্যাদি নানা প্ৰকার আমোদ-প্ৰমোদ করিতেন। উভয়ের “বন্ধু” পাতান ছিল। পরে কোনও কারণে আবার তেমনি মহাবৈরভাব হয়। উভয়েই উভয়ের ভীষণ শক্রি হয়েনি। অবশেষে এই বৈরীভাবের ফলে এক দুর্ঘটনা ঘটে ; জলঙ্গী ও ছাপাঘাটির মধ্যস্থলে পদ্মার চরাতে দ্বিপ্রহরে ঘেরা স্থানের উপর দিয়া “মাড়িয়া”দের নৌকায় গুণ টানিয়া যাইতে বীরকন্দাজদের সহিত “মাড়িয়া|”দের বাচসা হয় । ফলে তিনি ৬ থান নৌকা আক্রমণ করেন ও ৩।৪ জন বীরকন্দাজকে তরবারির আঘাতে কাটিয়া ফেলেন। পরে দলপতির দেহ দ্বিখণ্ডিত করেন। তখন উহারা পলায়ন করে । শাকার-ছলনায় রামসুন্দরবাবু চৈতন্যবাবুর প্ৰাণনাশের যুক্তি করেন । চৈতন্য বাবু অজ্ঞাতসারে ফাঁদে পা দেন। এবং তঁহার প্ৰেভু ভক্ত মাহুতের বুদ্ধিতে রামসুন্দর বাবু এবং চৈতন্যবাবু উভয়েরই প্রাণরক্ষা হয়। এই আক্রোশের ফলে তাজহাট