পাতা:বংশ-পরিচয় (সপ্তম খণ্ড) - জ্ঞানেন্দ্রনাথ কুমার.pdf/৫১

শ্ৰীগৌরাঙ্গ S কিন্তু তুমি আমার অধীন নহ।--তুমি আমার নিকট হইতে সঞ্জাত হ’s নাই। তরঙ্গ ও তরঙ্গময় সমুদ্রে পরস্পর পার্থক্য না থাকিলেও ইহ: সুনিশ্চিত যে, তরঙ্গই সমুদ্রের, কিন্তু সমুদ্র তরঙ্গের নহে । এই সমস্ত কথা বলিয়। সার্বভৌম ৩গৗরচন্দ্ৰকে বলিলেন, “লোকে শঙ্করাচাৰ্য্যের অভিপ্ৰায় নি! বুঝিয়া ভক্তি থ ছাড়িয়া অনাথক মাথ! মুড়াইয়া কষ্ট পায় । এখন তোমার পরিপূর্ণ যৌবন, এখন কি প্লোমার সন্ন্যাসে অধিকার হইয়াছে ? তুমি যে ভক্তিতত্ত্ব লাভ করিয়াছ, সেই তোমার পরমার্থ, তবে আবার এই সন্ন্যাসী বেশে প্রয়োজন কি ?” সার্বভেীমের এই কথা শুনিয়া প্ৰভু কহিলেন, “আমি সন্ন্যাসী নীতি . কেবল কৃষ্ণের বিরহে মাথা মুড়াইয়া সন্ন্যাসী হইয়াছি।” সৰ্ব্বভৌম বলিলেন, “দেখুন। আপনার নিকট আমি ভাগবতের একটু ব্যাখ্যা শুনি "ত 5ांझे ’ अध्छi আত্মারামাশ্চ মুনিয়ো নিগ্ৰস্থা অপুরুক্ৰেমে । কুৰ্ব্বস্ত্য হৈতুকীং ভক্তিমিখস্তৃত গুণে হরি: { অর্থাৎ র্যাহারা বিধি-নিষেধেব অতীত বা বঁহাদের অহঙ্কার-গ্রন্থি ছিন্নভিন্ন হইয়া গিয়াছে সেই আত্মারাম মুনিগণ ও অমিতপরাক্রম ভগবানের ফলকামনাশূন্য ভক্তির অনুষ্ঠান করিয়া থাকেন । কেন না, শ্ৰীহরির গুণই এইরূপ । সাৰ্বভৌম শ্ৰীগৌরাঙ্গকেই এই শ্লোকটীর ব্যাখ্যা করিবার ভাব দিলেন। গৌরচন্দ্ৰ বলিলেন, “না। আপনিই ইহার ব্যাখ্যা করুন ।” তখন সার্বভৌম শ্লোকটির ত্রয়োদশ প্রকার ব্যাখা করিলেন। তখন গৌরাঙ্গ শ্লোকটির অষ্টাদশ প্ৰকার ব্যাখ্যা করিলেন, সে ব্যাখ্যা এত মৌলিক যে, DDD DBBBBDS DmDmtD BDDDD SDBS DDSS S i OuBDt0SYDB ব্যাখ্যা শুনিয়া সার্বভোমের মনে প্রভুর অবতারত্বের সম্বন্ধে আর কোন