পাতা:বংশ-পরিচয় (সপ্তম খণ্ড) - জ্ঞানেন্দ্রনাথ কুমার.pdf/৭৬

এই পাতাটির মুদ্রণ সংশোধন করা প্রয়োজন।

W፧ኃb” বংশ-পরিচয় সহিত সাক্ষাৎ করিয়! তাহার চরণাধুলি লইলেন এবং আনুপূর্বিক যথাযথ বিবরণ বিলিয়া ক্ষমা ভিক্ষা করিলেন । নিত্যানন্দ তাহাকে ক্ষমা করিলেন। ܨ؟ কিছুকাল নিত্যানন্দ নবদ্বীপধামে লীলামাহাত্ম্য কীৰ্ত্তন করিয়া গৌরচন্দ্ৰকে দেখিবার জন্য সপরিষদ নীলাচলে যাত্রা করিলেন । কমলপুরে পৌছায়া জগন্নাথদেবের ধ্বজ দেখিয়াই তিনি ভাবাবেশে মূৰ্ছিত হইয়া পড়িলেন। শ্ৰীচৈতন্য বলিতে বলিতে তিনি এক পুষ্পেপাদ্যানের মধ্যে বসিলেন। নিত্যানন্দ আসিয়াছেন জানিতে পারিয়া মহাপ্রভুও পুরী হইতে একাকী সেই পুষ্পেপাদ্যানে আসিয়া উপস্থিত হইলেন। উভয়ে উভয়ের সনদর্শনে গলাগলি করিয়া হরিনাম করিতে লাগিলেন । এই ভাবে কিছুক্ষণ কাটিলে নিত্যানন্দের নিকট হইতে বিদায়ু লইয়া আপন আশ্রমে আসিলেন । তার পর জগন্নাথ দৰ্শন করিয়া নিত্যানন্দের প্রাণ - যে কিরূপ হইয়াছিল তাহ নিত্যানন্দ-চরিতামৃতীকারের ভাষাতে বলিতেছি।- f “জগন্নাথ দেখি মাত্র নিত্যানন্দ রায় ! BDDBDD BBB DDD S DD DDSS আছাড়ি পড়েন। প্ৰভু প্ৰস্তর-উপরে । শতজনে ধরিলেও ধরিতে না পারে ৷” অতঃপর গৌরচন্দ্র একদিন নিত্যানন্দকে বলিলেন, “তুমি গৌড়দেশে যাইয়া সংস’র কর । সংসারী না হইলে লোকের নিস্তার হইবে কিরূপে ? আমি পুনরায় তোমার গৃহে অবতীর্ণ হইয়া দ্বারে দ্বারে ভক্তিমন্ত্র বিলাইব । দ্বাপরে যদুবংশ বিস্তৃত হয় নাই, কিন্তু তোমার বংশ বিস্তৃত হইবে। প্রভুর অবতার নিত্যানন্দ গৌড়দেশে ফিরিয়া আসিলেন, পাণিহাটি গ্রামে রাঘবাচাৰ্য্যের ঘরে আসিয়া তিনি উপস্থিত হইলেন । ,